भउिंब्राऊJद्र cळांक । ܗ করিয়াছিলেন, এ কথা কাঠিবারের ইতিহাসজ্ঞ ব্যক্তিমাত্রই অবগত রহিয়াছেন। সুতরাং বাকানোরকে দ্রাঙ্গাদ্র রাজ্য বলিয়া উল্লেখ করায় মূলতঃ কোন দোষ ঘটতেছে না। নিজের জন্মভূমির বিষয় স্পষ্টতঃ কাহাকেও বলিব না, অথচ মিথ্যা কথাও বলা হইবে না, এই ভাবে দয়ানন্দ যে পুনা-কথিত আত্মবৃত্তান্তে স্বীয় জন্মস্থানকে “দ্রাঙ্গাদ্রা-রাজ্যের সীমান্তস্থিত” বলিয়া উল্লেখ করিয়াছিলেন, তাহাতে আর ভুল নাই। লোককে সংশয়জালে। আচ্ছন্ন রাখিবার অভিপ্ৰায়েই তিনি কৌশল সহকারে স্বীয় জন্মভূমির ঐরূপ পরিচয় দিয়া গিয়াছেন। তার পর শ্ৰীমান হরগোবিন্দ দাসের নিকট “বাঁকানের রাজ্যের সীমান্তস্থিত কোন স্থানে জন্মগ্রহণ করিয়াছি।” বলায়, ইহা কিছু সপ্রমাণ হইতেছে না যে, তিনি মভিরাজ্যে জন্মগ্ৰহণ করেন নাই। কারণ, বাকানেরের সীমা যেখানে শেষ হইয়াছে, সেই স্থান হইতে মভিরাজ্য আরম্ভ হইয়াছে। সুতরাং শ্ৰীমান্য হরগোবিন্দ দাসের সমীপে স্বামিজী স্বীয় জন্মভূমি সম্পর্কে যাহা বলিয়াছিলেন, তদ্মাৱা ইহাই বুঝা যায় যে, বাকানেরের সীমান্তস্থিত অথচ মভিরাজ্যের অন্তর্গত কোন স্থানে তাহার জন্ম হইয়াছিল। কেহ কেহ বলেন, মভিরাজ্যের রামপুরে দয়ানন্দ জন্মপরিগ্ৰহ করিয়াছিলেন । মভিরাজ্যের ভিতর দুইটি রামপুর রহিয়াছে,-একটি ছোট, অপরটি বড়। সবিশেষ অনুসন্ধান করিয়া জানা গিয়াছে যে, ছোট রামপুরে কোন উদীচ্য ব্ৰাহ্মণের বসতি নাই, এবং বড় রামপুরে তিন ঘর মাত্র উদীচ্যের বাস আছে, কিন্তু সেই তিন ঘরই যজুৰ্বেদী,-তথায় একঘর ও সামবেদী উদীচ্য নাই। আর দয়ানন্দ ছিলেন সামবেদী উদীচ্য। সুতরাং রামপুরে দয়ানন্দের জন্মের কথা মিথ্যা কথা বই
