NOo ऊनूनां ि०ि ।। কশনজীী ত্ৰিবারি-জমিন্দার । পুনা-কথিত আত্মচরিতে স্বামী দয়ানন্দ ব্যক্ত করিয়াছেন যে,-“আমাদিগের পরিবার একটি বিস্তৃত জমিন্দারীর অধিকারী ছিল ।” সুতরাং বুঝিতে হইবে যে, তাহার পিতা একজন জমিনদার বা তালুকদার ছিলেন । কাঠিবাড়ি প্রদেশে জমিন্দার বা তালুকদার কথার প্রচলন নাই। এতদ্দেশে যাহাকে জমিন্দার বা তালুকদার বলা যায়, কাঠিবাড়ে তাহাকে গ্রাসিয়া স্ক বলিয়া থাকে। অতএব কর্শনজী ত্রিবারি একজন গ্ৰাসিরা ছিলেন । জামনগর রাজ্যে জোড়িয়া তালুকার অধীনে কেশিয়া নামে একটি গ্রাম আছে। কর্শনজী ত্রিবারি সেই কেশিয়া গ্রামের যে গ্রাসিয়া ছিলেন, এ কথা কেশিয়া অঞ্চলে আজিও প্ৰসিদ্ধ। কর্শনজী যদিও সমগ্ৰ কেশিয়ার অধিকারী ছিলেন না, তথাপি তিনি যে কেশিয়াস্থ অধিকাংশ ভূমিরই অধিস্বামী ছিলেন, তদ্বিষয়ে সন্দেহ নাই। কৰ্শনজীর কেশিয়াস্থ ভূমির কতকাংশ আজিও তঁহার ভাগিনোয়ের বংশধরেরা ভোগ করিতেছেন। কশনজীর দুই ভগিনীর বিবাহ জামনগরের অধীন হরিয়াণা গ্রামে হইয়াছিল । তিনি ১৮৮৩ সংবতের পৌষ একাদশীর দিনে এক ভাগিনেয়কে কেশিয়াস্থ ভূমির ছত্রিশ বিঘা, অপরকে চব্বিশ বিঘা দানপত্র লিখিয়া অৰ্পণ করিয়াছিলেন। সুতরাং কৰ্শনজীর ঐ যাট বিঘা জমি আজিও হরিয়াণাবাসী তাহার ভাগিনেয়দিগের উত্তরাধিকারীগণের অধীনে রহিয়াছে। গ্ৰন্থকার হরিয়াণা দেখিয়াছেন, এবং ঐ ভাগিনেয়াগণের
- গ্ৰাসিয়া কথা গ্ৰাস হইতে উৎপন্ন। গ্রাস কি না-অন্নগ্ৰাস । যাহাকে DBDBDKKB BD DB D KD DELE DS LDB BB DB
