দয়ানন্দের পিতা কে ছিলেন । 8○ কাগজপত্ৰও তেমনই আলোচনা করিয়া দেখা কৰ্ত্তব্য, এই কথা মনোমধ্যে বারংবার উদিত হইতে লাগিল। কারণ, টঙ্কারাতে মুলুকগিরি ফৌজের কএক বারই অভিযান হইয়াছিল। এই হেতু মনে হইতে লাগিল যে, মুলুকগিরির কাগজপত্রে টঙ্কারার জমেন্দার কর্শনজীর উল্লেখ থাকলেও থাকিতে পারে। একদিন প্রাতের ট্ৰেণে আহম্মদাবাদ হইতে বড়োদা যাত্ৰা করিলাম। করিতেন, এবং যতক্ষণ না দাবির সমস্ত টাকা আদায় করিতে পারিতেন, ততক্ষণ পৰ্য্যস্ত লুণ্ঠপট ব্যাপারে প্রবৃত্ত থাকিতেন। মুলুকগিরি ফৌজের পরিচালকত্বে এবং উহার কৃতকাৰ্য্যত্বে শিবরাম গার্ডের নাম বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য । শিবরামের পর বাবাজী, গাইকোয়াড়ের মুলুকগিরি ফৌজের পরিচালকতায় প্রতিষ্ঠালাভ করিয়াছিলেন। বাবাজা মুলুকগিরি ফৌজ লইয়া একাধিক বার কাঠবাড়ের নানা রাজ্যে গমন পূর্বক লুণ্ঠন ও উৎপীড়নের পরাকাষ্ঠা দেখাইয়া আসিয়াছিলেন। ঐ ফৌজের অভিযানে যদি কেহ বাধা দিত বা প্রতিরোধী হইয়া দাড়াইত, তাহা হইলে উৎপীড়নের আর সীমা থাকিস্ত না । যে সময়ে মাঠের শস্যরাশি পাকিয়া উঠিত, মুলুকগিরি ফৌজ প্রায় সেই সময়েই যাত্ৰা পূর্বক শস্য-পরিপূরিত ক্ষেত্ৰ সমূহকে ছারখার করিবার চেষ্টা করিত। রঙ্গনাৰ্থ কাঠের যোগাড় না থাকিলে ফৌজের লোকেরা প্ৰজাদিগের ঘর-দ্বারা ভাঙ্গিয়া আনিয়া ইন্ধনের কার্য্য সম্পন্ন করিত। এইরূপে পুনঃ পুন: লুণ্ঠিত অত্যাচারিত এবং হৃত-সর্বস্ব হইয়া কাঠবাড়বাসা কি রাজা কি প্ৰজা সকলেই একান্ত ভীত ও ক্ষুন্নচিত্তে কাল যাপন করিতেন। এই অবর্ণনীয় অমানুষিক অত্যাচার হইতে কাঠিবাড়বাসীকে রক্ষা করিবার BDS JJ uBDDS DBDBB SDLEBBBS BD BBDDD DBDDD LBBD করিয়াছিলেন। তাহার সেই সুব্যবস্থা ‘জমাবন্দী বন্দোবস্ত” নামে কাঠবাড়ে প্ৰসিদ্ধ। “জমাবন্দী বন্দোবস্তের” পর হইতে মুলুকগিরি ফৌজের সমাগম একবারেই বন্ধ হইয়া গিয়াছে। সমগ্র কাঠবাড়ে শান্তি ও সুশৃঙ্খলা স্থাপিত হইয়াছে। * Afrio Baroda gazetteer পুস্তকের ठिनभड ctील হইতে তিনশত ३ পৰ্য্যন্ত পৃষ্ঠা দ্রষ্টব্য।
