জাপানে বাজনারী ଢିଙ୍କି আমাদের দেশের বালিকা-স্কুলে এ জিনিষটিরই অভাব ; কিন্তু এটিই খুব বেশি রকমে তুচ্ছ বলে মনে করা হয়। আমরা যদি সুগৃহিণী হতে চাই তা হলে আমাদের স্কুলে স্কুলে জাপানের মতাে এরকম ক্লাস করা দরকার। যা হোক তারপর যে ক্লাসটাতে আমরা গেলাম সেটী সেলাইয়ের ক্লাস । সেখানেও কাপড় ফুেট কলে সেলাই করিয়ে শিক্ষা দেওয়া হয়। কাপড় কেমন করে কেটে সেলাই করে, সেটা একটা কালো বোর্ডে একে দেখানো হয়েছে-সব মেয়েরা তাই দেখে সেলাই করছে। অন্য ক্লাসে কেমন করে কাপড় ধুতে হয়, কঁজি দিতে হয়, কোন কোন কাপড়ে কেমন করে কঁজি দিতে হয় ও রং করার পরে কেমন করে ইস্ত্রী করতে হয়, এ সমস্ত বিস্তারিত ভাবে শিক্ষা দেওয়া হচ্ছে। নানা রকম রং ও কঁজি ক্লাসেই আছে । তারপর আমরা আরও দুতিনটি ক্লাস দেখলাম এবং মেয়েদের বোৰ্ডিংটাও দেখে নিলাম। বোৰ্ডিংটৗ সম্পূর্ণ জাপানি ধরণের ; খাবার ঘরে কিন্তু চেয়ার টেবিল আছে। বাগানে গিয়ে দেখলাম কেমন করে গাছ রোপন করতে হয় ইত্যাদি সেখানে শিক্ষা দেওয়া হচ্ছে। একজন শিক্ষক সেখানে উপস্থিত থেকে এই সব শিক্ষা দিচ্ছেন। এ স্কুলে ছয় শত বালিকা আছে; তার মধ্যে দুই শত মেয়ে বাের্ডার। কোবেতে এবং এখানে দুজায়গাতেই দেখলাম, M BBLBLLL DDD DDDD DDD SS S SBB L BDBDDD DB BBB বিষয় শিক্ষা দেয়। সেই বিষয়ে বিশেষ ভাবে শিক্ষিতা। এদের শিক্ষয়িত্রীরা • কত থেভন পায় সে কথা জিজ্ঞাসা করে জানলাম যে পঞ্চাশ ইয়েনের কম। বেতনে এখানে শিক্ষক নাই। এই জন্য এত উৎকৃষ্ট শিক্ষয়িত্রী পাওয়া যায়। গুয়া:বালিকাদের শিক্ষার মূল্য অনুভব করেছে বলেই এর জন্য পয়সা খরচ করতে বিধা করে না। , তারপরে হােটেল থেকে চার মাইল দূরে আমার স্বামী একটী কৃষি- ।
