a वक्नॉी দিলাম। অনেক আলাপ পরিচয়ের পর এরা বুধবারে আমাদের চা খাবার নিমন্ত্রণ করলেন । ১৩ই জুন আজ সকালে মিঃ মজুমদার এসে আমদের “মিটুসুকোসি” বলে একটি বড় জাপানি দোকান দেখাতে নিয়ে গেলেন। তিনিই একটী মোটর বন্দোবস্ত করে এনেছিলেন, আমরা তাতে গেলাম। দোকানটা খুব বড় বটে, কিন্তু আমাদের মনোমত জিনিস দেখলাম না। জাপানিদের উপযোগী জিনিসই বেশী। দোকানটা বেশ সুন্দর করে সাজান রয়েছে। এখানে একটা জিনিস নূতন দেখলাম, যা আগে কখন দেখি নাই। ঃসটী 3Csg moving staircase; Vsik atCat ars artist lift | Evita ritata যে সিঁড়ি আছে সেটা সমস্ত ক্ষণ আস্তে আস্তে সরে উপরে যাচ্ছে তার একটা ধাপের উপর দাড়ালে মানুষ্য-শুদ্ধ সিড়ি আপনি উঠে যায়,-পা ফেলে উপরে যেতে হয় না। যে ধাপে দাড়িয়ে থাকা যায় সেটা উপরে পৌঁছলে নেমে পড়তে হয়। এই moving staircase বিলাতে অনেক আছে কিন্তু এখানেই এ জিনিসটা প্রথম দেখলাম!! আমাদের দেশে এটা মোটেই নাই। এই দোকানে কেবল সাজ সজ্জা দেখতেই অনেক লোক আসে। প্ৰকাণ্ড বড় দোকান। যেখানে গাছ বিক্রি করে সে জায়গাটা খুব সুন্দর ;-নানা রকমের ফুলে ভরা। জাপানির ফুলের আদর করতে জানে! দোকান দেখে আমরা হোটেলে ফিরে এলাম। এ জায়গায় টেক্সি পাওয়া যায় না। প্রাইভেট মোটর কোম্পানীরা ঘণ্টায় ছয় ইয়েন ভাড়া নেয়। আমাদের দু ঘণ্টায় ১২ ইয়েন পড়ে গেল। মিঃ মজুমদার আমাদের সঙ্গে লাঞ্চ খেলেন। হােটেলে ফিরে শোনা গেল মিঃ ও মিসেস সুলতান সিংর এসেছিলেন আমাদের সঙ্গে দেখা করতে। তঁরা আজই তাদের জাহাজ ধরতে ইওকোহামায় যাবেন, কিন্তু
