রূপসী বাংলা সেইদিন এই মাঠ স্তবধ হবে নাকো জানি তোমরা যেখানে সাধ চলে যাও—আমি এই বাংলার পারে বাংলায় মাখ আমি দেখিয়াছি, তাই আমি পথিবীর রংপ যতদিন বেচে আছি আকাশ চলিয়া গেছে কোথায় আকাশে একদিন জলসিড়ি নদীটির পারে এই বাংলার মাঠে আকাশে সাতটি তারা যখন উঠেছে ফুটে আমি এই ঘাসে কোথাও দেখিনি, আহা এমন বিজন ঘাস—প্রান্তরের পারে হায় পাখি, একদিন কালিদহে ছিলে নাকি—দহের বাতাসে জীবন অথবা মৃত্যু চোখে রবে—আর এই বাংলার ঘাস যেদিন সরিয়া যাব তোমাদের কাছ থেকে—দরে কুয়াশায় পথিবী রয়েছে ব্যস্ত কোনখানে সফলতা শক্তির ভিতর ঘুমায়ে পড়িব আমি একদিন তোমাদের নক্ষত্রের রাতে ঘুমায়ে পড়িব আমি একদিন তোমাদের নক্ষত্রের রাতে যখন মৃত্যুর ঘামে শনয়ে রবো—অন্ধকারে নক্ষত্রের নিচে আবার আসিব ফিরে ধানসিড়িটির তীরে—এই বাংলায় যদি আমি ঝরে যাই একদিন কাতিকের নীল কুয়াশায় মনে হয় একদিন আকাশের শকতারা দেখিব না আর যে শালিখ মরে যায় কুয়াশায়—সে তো আর ফিরে নাহি আসে কোথায় চলিয়া যাবো একদিন ;–তারপর রাত্রির আকাশ তোমার বকের থেকে একদিন চলে যাবে তোমর সন্তান গোলপাতা ছাউনির বক চুমে নীল ধোঁয়া সকালে সন্ধ্যায় অশ্বখে সন্ধ্যার হাওয়ায় যখন লেগেছে নীল বাংলার বনে ভিজে হয়ে আসে মেঘে এ-দপরে—চিল একা নদীটির পাশে খুজে তারে মরো মিছে—পাড়াগাঁর পথে তারে পাবে নাকো অার পাড়াগাঁর দু'পহর ভালোবাসি—রোঁদে যেন গন্ধ লেগে আছে কখন সোনার রোদ নিভে গেছে—অবিরল শপরির সারি এই পথিবীতে এক স্থান আছে—সব চেয়ে সন্দের করণ কত ভোরে—দ’পহরে—সন্ধ্যায় দেখি নীল শপরির বন এই ভাঙা ছেড়ে হায় রপে কে খুজিতে যায় পথিবীর পথে এখানে আকাশ নীল—নালাভ আকাশ জুড়ে সজিনার ফুল কোথাও মাঠের কাছে—যেইখানে ভাঙা মঠ নীল হ'য়ে আছে চলে যাবো শুকনো পাতা-ছাওয়া ঘাস—জামরুল হিজলের বনে এখানে ঘঘর ডাকে অপরাহ্নে শান্তি আসে মানুষের মনে শ্মশানের দেশে তুমি আসিয়াছ—বহুকাল গেয়ে গেছ গান তব তাহা ভুল জানি–রাজবল্লভের কাতি ভাঙে কাঁতিনাশা C }8రి ృ8ని ১৪৩ Ꭹ88 S88 Տ8(Ն ১৪৫ S8ū ଧ8୬ S89, Տ8Գ $ 8Ꮈ• ১১৮ እ›$ሆ ఏ8షిy S8> S8> Տ6:0 Տ60 S&్చ S&S ᎼᏩᎸ Տ(Գ
