দিগম্বর প্রধান পরিচালকের গাদ লাভ করেন। এই কাজই তাহ (র ভবিষ্যৎ উন্নতির সোপান হইল। মুর্শিদাবাদের তিনি যখন কাজ গ্রহণ করেন, তাহার পূৰ্ব্বে ঐ বিদ্যালয়ে প্রধানতঃ অt রবী ও ফারসী ভাষা শিক্ষা দেওয়া হইত । খ্ৰীঃ আন্দে প্রথম ইংরেজি শিক্ষার জন্ত ব্য1স্থা করা হয় এবং দিগম্বর মিত্র, শিক্ষা বিভাগের পূৰ্ব্বেক্ত উচ্চপদস্থ কৰ্ম্মচারীর সুপারিশে ঐ পদ লাভ করেন। ১৮৩৮ খ্রী: অব্দের শেষভাগে মাত্র একশত টাকা বেতনে দিগম্বর কাণীমবাজারে বাজ ওtহণ করেন । প্রথম দুই বৎসর তিনি প্রধানতঃ রাজা কৃষ্ণ নাথের শি কি ছিলেন । ১৮৪০ খ্ৰীঃ অব্দে অধিক বেতনে তিনি ম্যানেজারের পদ লাভ করিলেন। তিনি প্রথম হইতে গভীর মনোযোগ ও পরিশ্রম সহকারে, কার্গ্যে মনোনিবেশ করেন এবং নিজের অসামান্ত কৰ্ম্মদক্ষতা গুণে অল্পকাল মধ্যেই জমিদারীর বিশেষ উন্নতি সাধন করেন। এই সময়ে তাহার কার্য্যাবলীর বিস্তৃত বিবরণ পাওয়া যায় না । কিন্তু রাজ। কৃষ্ণনাথ যে, তাহার কার্য্যে সস্তুষ্ট হইয় তাহাকে এক লক্ষ টাকা পুরস্কার প্রদান করেন, ইহাই তাহার কৰ্ম্ম ক্ষমতার প্রকৃষ্ট প্রমাণ । ১৮৪২ খ্ৰীঃ অবো, মনস্বী ড়েভিড হেয়ারের মৃত্যুর পর যে স্থতি > br○○ জীবনীকোষ 6 سوابb সভা হয়, তাহার জষ্ঠ, রাজা কৃষ্ণনাথ উদ্যোগী হইয়াছিলেন এবং দিগম্বর মি এই তাহীকে প্রধানত: এ বিষয়ে তাহাকে উৎসাহ প্রদান করেন। ঐ সভায় তিনি ও হেয়ার সাহেবের স্থ তর প্রাত শ্রদ্ধাঞ্জলি দিয়া বকৃত করেন । ইঙ্গার প্রায় দুই বৎসর পরেই, কোনও সামান্ত কারণে রাজা কৃষ্ণনাথের সহিত মতভেদ উপস্থিত হওয়াতে, তিনি কাণীম বাজারের চাকুরী ছাড়িয়া দেন । কাশীমবাজারে চাকুরী করিবার সময়েই স্বাধীনভাবে ব্যাসীয় করিবার জন্ত র্তাহার প্রবল স্পৃহ হয়। ঐ সময়ে কাশীমবাজার ও তৎপাশ্ববৰ্ত্তী স্থান সমূহ রেশম ব্যবসায়ের জন্ত বিখ্যাত ছিল । কাশীমবাজারে অনেক ধনীব্যবসায়ী ও মহাজনের আবাস ছিল । তিনি এই সকল বিষয়ের সুযোগ গ্রহণ করিতে মনস্থ করিলেন এবং কাশীমবাজারের কাজ পরিত্যাগ করিয়া, তিনি ১৮৪৪ খ্ৰীঃ আব্দে ব্যবসায়ে ব্রতী হইলেন । সেই সময়ে বাঙ্গালা দেশে নীল ও রেশমের ব্যবসায় খুব বিস্তৃত ছিল। দিগম্বর বাবু প্রথমে মুর্শিদাবাদের সন্নিকটে একটি নীলকুঠ স্থাপন করেন ऐशं८ङ ऊँtशंद्र य८५ठे ठाँउ श्८ङ থাকে । তাহার পর তিনি রেশমের ব্যবসায়ও আরম্ভ করিলেন এবং মুর্শি लांवाल छिलांद्र ब्रांम८थाणl, ब्राजाश्रüि, cोगठबजङ्ग, कब्र भिङ्गजोश्रृंख्न थफूछि
