సారి ভারতীয়-ঐতিহাসিক কৃষ্ণযাদব সঙ্গীতসমূহ বৈরাগ্য ও আধ্যাত্মিক করিতেন। ‘মুখার্জ ম্যাগাজিন’ নামক ভাবে পূর্ণ । কৃষ্ণমোহনের ইংরাজী, ফারসী ও সংস্কৃত ভাষায়ও বিলক্ষণ অধিকার ছিল । কলিকাতা ষোড়াসাকো ও পাথুরিয়া ঘাটার ঠাকুর পরিবার ও বহু সঙ্গীতানুরাগী ব্যক্তির নিকট হইতে র্তাহীর নিয়মিত মাসহীরার বন্দোবস্ত ছিল । কৃষ্ণমোহন মল্লিক—ইনি ১৮০১ খ্রীঃ আবেদ চন্দননগরে জন্মগ্রহণ করেন । কৃষ্ণমোহন ইংরাজী ভাষায় চন্দননগরের প্রাচীনতম লেখক। র্তাহীর অর্থনীতি ও ব্যবস বাণিজ্য সম্বন্ধীয় প্রবন্ধগুলি গভীর চিন্তা ও গবেষণার পরি চায়ক । তাছার সময়ে ক্রমশঃ লুপ্তপ্রায় দেশীয় শর্কর শিল্প সম্বন্ধে তাহার লিখিত একটা প্রবন্ধ পাঠ করিয়া তৎকালীন গভর্ণর জেনারেল লর্ড Gfēlēt ēst (Lord Dalhousie) zgst প্রশংসা করেন ও উহা মুদ্রি ত করিবার অনুমতি দেন । পঞ্চাশ বৎসর পূৰ্ব্বে লিখিত ম্যানচেষ্টারের মুলভ বস্ত্র ও আমাদের বস্ত্র শিল্পের ভবিষ্যৎ, রৌপ্য মুদ্র বিনিময়ে আমাদের ক্ষতি প্রভৃতি বিষয়ে তাছার প্রবন্ধগুলি সুচিন্তিত ও গবেষণাপুর্ণ। তিনি দুই খণ্ডে, Brief History of Bengal Commerce নামক পুস্তক রচনা করেন । তিনি ভারত সরকারের জুডিশিয়াল সেক্রেটারী ( Judicial Secretary) won ofg ২৫—২৩ পত্রিকার তিনি একজন নিয়মিত লেখক ছিলেন । ১৮৮৩ খ্ৰীঃ অব্দে তিনি পর লোক গমন করেন । কৃষ্ণম্ভট যোশী.– ১১২৫ খ্ৰীঃ অব্দে, দেবগিরির রাজ রামচন্দ্রের রাজত্ব কালে কৃষ্ণন্তর্ট ‘মানভাব’ বৈষ্ণব সম্প্রদায় প্রবৰ্ত্তিত করেন। কথিত আছে তাহারা অতিশয় ইন্দ্রিয়পরায়ণ হইয়া কুলস্ত্রীর সতীত্ব নাশ করিতে আরম্ভ করিলে, রাজা রামচন্দ্র ৰ্তাহাদিগকে অতিশয় শাস্তি দেন । বেরার প্রদেশে, নরমঠ, নারায়ণমঠ, রেষিমঠ, প্রবরমঠ ও প্রকাশমঠ নামে র্তাহীদের প্রধান পাঁচটা মঠ আছে । দত্তাত্রেয় প্রণীত কৃষ্ণচরিতামৃত, ভগবদগীতা, নিমনিধি, লীলামৃতসিন্ধু, বাললীলা, গোপীবিলাস, রুক্মিণীস্বয়ম্বর প্রভৃতি র্তাহাদের সাম্প্রদায়িক গ্রন্থ। কৃষ্ণষজ – তিনি মীমাংসা পরিভাষা” নামে একখানা প্রকরণ গ্রন্থ রচন। করিয়াছেন । কৃষ্ণযাদব—তিনি দেবগিরির যাদব বংশীয় নরপতি সিঙ্ঘনের পৌত্র। ১২৪৭ খ্ৰীঃ অব্দে লিঙ্ঘনের মৃত্যুর পরে তিনি পিতামহের সিংহাসনে আরোহণ করেন। তিনি হয়শাল, গুর্জর ও মালব রাজাদিগকে পরাস্ত করিয়৷ ছিলেন । ১২৬০ খ্ৰীঃ অব্দে র্তাহার মৃত্যুৰ পরে, তাহার ভ্রাতা মহাদেব
