❖ሳዕ কালী প্রয়ম সিংহ মহাশয়ের হস্তে পড়ে । ১৮৬২ খ্ৰীঃ অব্দে গিরিশচন্দ্র ‘বেঙ্গলী’ (The Bengalee) of Gioi &iotকরেন। ১৮৬১ খ্ৰীঃ অব্দে শম্ভুচন্দ্র মুখেপাধ্যায় মহাশয় ‘মুখার্জিস ম্যাগাজিন ( Mukherjee’s Magazine ) 2 Ffo করেন । গিরিশচজ তাহারও একজন নিয়মিত লেখক ছিলেন । তদ্ভিদ “Fitzsočič His fi’ (The Calcutta Monthly ) নামক পত্রিকায় তাহার রচনা প্রকাশিত হইত । উছাতে সিপাহী বিদ্রোহে জন্য উত্তেজিত এদেশ বাণী ইংরেজদিগকে উপলক্ষ করিয়া যে সকল প্রবন্ধ তিনি প্রকাশ করেন, তৎফলে তিনি ইংরেজদিগের বিশেষ বিরাগ ভাজন হন । ব্রিটিশ ইণ্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েসন ( The British Indian Association ) প্রতিষ্ঠিত হইবার অল্প কাল পরেই তিনি উস্থাতে যোগ দেন । তদ্ভিন্ন ডালহৌসী ইনষ্টিটিউট ( Dalhousie Institute ), বেথুন সোসাইটি Bethune Society) 21:fs fossia পরিষদের সহিতও তিনি ঘনিষ্ঠ ভাবে যুক্ত ছিলেন এবং উৎসাহের সহিত তাহাদের কার্য্য পরিচালনাতে সাহায্য করিতেন । বাগীরূপেও গিরিশচন্দ্র বিশেষ খ্যাত ছিলেন । জনহিতকর নানা প্রতিষ্ঠানের সহিত যুক্ত থাকিয়া তিনি মান ভারতীয়-ঐতিহাসিক গিরিশচন্দ্র ভাবে আপনার বিবিধ শক্তির পরিচয় প্রদান করেন । ১৮৬৪ খ্ৰীঃ অব্দে তিনি কলিকাতার সন্নিকটস্থ বেলুড় গ্রামে যাইয়। বাস করতে আরম্ভ করেন । তথtয় স্থানীয় বিদ্যালয়ের পরচালক ( Secretary ), রূপে বিদ্যালয়ের নানারূপ উন্নতি বিধান করেন । তথtয় তিনি ছাত্রদের তর্ক Tāl (Debating Society) stola করেন । দীর্ঘকাল হাওড়া পুরতন্ত্রের (Municipality) Two otfoil, qo জনহিতকর কার্য্য সম্পাদন করেন। হাওড়। ক্যানিং ইনষ্টিটিউশন ( CunnInstitution ), “ Esării şi হিতকারিনী সভা’ প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানের সহিত যুক্ত থাকিয় তিনি যে সকল বহু পাণ্ডিত্যপূর্ণ বক্তৃতা প্রদান অথবা প্রবন্ধাদি পাঠ করেন, সে সমুদয়ই বহু উচ্চ শিক্ষিত ইংরেজ রাজপুরুষদেরও প্রশংসা লাভ করে। ১৮৬৬ খ্ৰীঃ অব্দে উড়িষ্যায় এক ভীষণ দুর্ভিক্ষ উপস্থিত হয় । গিরিশচন্দ্র তখন নিজ ‘বেঙ্গলী” পত্রিকায় ধারাবাহিক প্রবন্ধ লিখিয়া তদ্বিষয়ে কৰ্ভূপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। মাত্র চল্লিশ বৎসর বয়সে, অল্পদিনের পীড়ায় এই উদীয়মান প্রতিভাশালী মনীষী ১৮৬৯ খ্ৰীঃ অব্দের সেপ্টেম্বর মাসে ( ১২৭৬ বঙ্গাব্দের আশ্বিন )। পরলোক গমন করেন । ing
