গোপাল বিগ্রহ পাল রাজা হন । গোপাল দেশের মাত ভাগ্যদেবী রাষ্ট্রকূট রাজ শুভতুঙ্গ দেবের ছহি তা ছিলেন । দ্বিতীয় গোপাল যখন অধপতি, তখন গুর্জরে মহীপাল ও রাষ্ট্রকুটে তৃতীয় ইন্দ্র রাজ। ছিলেন । তিনি স্বীয় ভুজ বলে অপহৃত পিতৃরাজ কতক উদ্ধার করিয়াছিলেন । র্তাহার রাজত্বকালে মগধে প্রতিষ্ঠিত দুইটি মূৰ্ত্তি ও লিখিত একখানি বে দ্ধ গ্রন্থ পাওয়া গিয়াছে ; তিনি রাজা হইয়াই নালন্দ নগরে একটী বাগেশ্বরী মূৰ্ত্তি প্রতিষ্ঠা করেন । র্তাহীর রাজত্ব কালে চিত্ৰসেন নামক এক ব্যক্তি বুদ্ধ গয়ার একটি বুদ্ধ মূৰ্ত্তি প্রতিষ্ঠা করিয়া ছিলেন । ঠাহীর পঞ্চদশ রাজ্য স্কে মগধের পিক্রমশীলা বিহারে অষ্ট সাহস্ত্রিক প্রজ্ঞা পারমিতা, নামে একখানা বৌদ্ধ গ্রন্থ লিপিত হইয়াছিল । (히 2이 (7 | গোপাল (তৃতীয় )-- পালবংশীয় নরপতি কুমার পালের পুত্র । অতি অল্প বয়সে তিনি সিংহাসনে আরোহণ করিয়া, যুদ্ধে বা ঘাতক হস্তে নিহত হন । তাহার রাজ্য কাল ১১১ ০— ১১১৫ খ্ৰীঃ অবদ পর্য্যন্ত । গোপাল প্রথম দেখ । গোপাল আচাৰ্য্য—কাশা নিবাসী একজন মায়াবাদী বৈদন্তিক পণ্ডিত । র্তাহারই সহোদর ভগবান ভট্টাচাৰ্য্য নীলাচলে শ্রীচৈতন্তের সহচর ছিলেন । জীবনী-কোষ 8২৬ গোপালকৃষ্ণ কবীন্দ্ৰ—তিনি বৈদ্যজাতির একজন কুলপঞ্জী লেখক। তিনি রাজা রাজবল্লভের সমকালবৰ্ত্তী । তাছার রচিত গ্রন্থ হইতে অনেক ঐতিহাসিকতত্ত্ব জ্ঞাত হওয়া যায়। গোপালকৃষ্ণ গুপ্ত—তিনি মহারাজ রাজবল্লভের পঞ্চ পুত্রের মধ্যে সরি কনিষ্ঠ ছিলেন। তাহার অগ্রজ গঙ্গাদাস পরলোক গমন করিলে, তিনি জমিদারী শাসনের ভার গ্রহণ করেন । তিনি যেমন বুদ্ধিমান তেমনই প্রতাপশালী ছিলেন । তিনি সৈন্য সংগ্রহপূব্বক কান্তি কপুরের মুসলমান জমিদারদিগকে পরাভূত করেন এবং কীৰ্ত্তি গুপুর, সুজ - বাদ স্বীয় অধিকারে আনয়ন করেন । যুদ্ধে নিহত সৈন্তদের ছিন্নশির রাজনগরে আনয়নপূর্বক প্রেথিত করিয়া তদেiপরি বিজয় চিহ্নস্বরূপ রণদক্ষিণ নাম্নী এক কালী মূৰ্ত্তি স্থাপন করেন। তখন ইংরেজ রাজত্ব মা এ আরম্ভ হইয়াছে । এই অপরাধে গোপালকৃষ্ণের আড়াই ঘণ্টা মেয়াদ হইয়াছিল। কালে রাজনগর ধ্বংস হইলে, তাহার বংশ ধরেরা পালং গ্রামে আসিয়া বসি করেন । এখন নানা স্থানে তাহারা বাস করিতেছেন । এই বংশের কালীচরণ সেন রায় বাহাদুর মহাশয় গোহাটীতে (অসীম। বাস করিতেছেন । গোপালকৃষ্ণ গোখলে – ভারত বিখ্যাত রাজনীতিক নেতা ও অর্থশাস্ত্র ૨|| જ
