গোপালকৃষ্ণ উত্তর ভারতের নানাস্থানে গমন করির। বক্তৃত করেন । কিন্তু তাহা সত্ত্বেও, কংগ্রেসে উগ্ৰপন্থীদের প্রভাব বিশেষ হ্রাস পায় নাই ; বরঞ্চ উহা ক্রমশঃ বৃদ্ধি পাইতে থাকে। শাসনকর্তৃপক্ষ৪, দেশের নবজাগ্র ত জাতীয়ত। দোধের গুরুত্ব উপলদ্ধি না করিয়া, দমননীতিই অবলম্বন করেন । ইহাতে বিপরীত ফলই প্রস্থত হয় । কংগ্রেসের পক্ষ श्ङ थ३ लभननौडिग्न थङित्रtन इ९१॥ সত্ত্বেও, এক শ্রেণীর লোক, উহা যথেষ্ট মনে করিতেন না । তাহার। যে ভালে প্রতিবাদ করা দরকার মনে করিতেন, সেই কাৰ্য্য প্রণালীর সহিত কংগ্রেসের সাধারণ ভাবে মত বিরোধ ঘটিতে লাগিল । এই সময়েই বাঙ্গাল দেশে কৃষ্ণকুমার মিত্র, অশ্বিনীকুমার দত্ত প্রভৃতি নয় জন দেশসেবক বিনাবিচারে নিৰ্ব্বাসিত হন । গোখলে মহাশয় যথাস্থানে এবং একাধিকবার ইহার প্রতিবাদ করিয়া, এই অত্যন্ত অজ্ঞ তাপ্রস্থত পথ পরিহার করিবার জন্ত কর্তৃপক্ষকে বারংবার অনুরোধ করেন। এই সময়ের মধ্যেই (জুন ১৯০৯ খ্রী: ) দীর উইলিয়াম কার্জন উইলি (Sir William Curzon-Wyllie ) 3 WI: লালকাক নামক একজন বোম্বাই প্রদেশবাণী ইংলণ্ডে উগ্রপন্থী এক যুবকের হস্তে নিহত হন। গোখলে মহাশয় এই সব অবিবেচনা জনিত জীবনী-কোষ 8©रे কার্য্যের বিশেষ নিন্দ করেন । মিণ্টে-মর্লি-সংস্কার ( Minto Morley Reform ) alth Atwo go শাসন ব্যবস্থর পরিবর্তন ১৯০৯ খ্রী: অস্বে সাধিত হয়, তাহাতে ধীরপন্থী রাজনীতিকদেরও অনেকে সন্তুষ্ট হইতে পারেন নাই । গোখলে মহাশয় ও উহ্যদ্বারা দেশবাদীকে প্রকৃত শাসন ক্ষমতা কিছুই যে দেওয়া হয় নাই, তাহ। বুঝিয়াছিলেন । কিন্তু তিনি যাহা লাভ হইয়াছে, অভিমানী শিশুর মত তাঁচ। পরিত্যাগ করিলার পরামর্শ দেন নাই । ছাত্রগণ দেশের রাজনীতিক আন্দোলনের সহিত যোগ রক্ষা করিয়৷ চলুক, ইহা তিনি ইচ্ছা করিতেন । কিন্তু অত্যুঞ্জ কোন আন্দোলনই তিনি সমর্থন করিতেন না । এদেশে প্রাথমিক শিক্ষার অধিক পিস্তারের ব্যবস্থা করিবার জন্য তিনি প্রথমে ১৯১০ খ্ৰীঃ অব্দে আন্দোলন আরম্ভ করেন, এবং ভারতীয় ব্যবস্থা পরিষদের এই বিষয়ে বক্তৃতা প্রদান করেন । র্তাহীর প্রস্তাবটি অতিশয় আগ্রহের সহিত জনসমাজে গৃহীত হয়। ভারতবর্ষের বহুস্থানে তঁtহার প্রস্তাব সমর্থন করিয়া সভাসমিতির অধিবেশন হয়। উহার দুই বৎসর পরে (১৯১২) পুনরায় ব্যবস্থা পরিষদে তিনি তৎসম্বন্ধে আইনের খসড়া উপস্থিত করেন এবং উহা বিবেচনা করিবার জন্য একটি
