बांलांजी মন্ত্রী বা পেশোয়। এবং হরি মহাদেব ভানু, বালtঞ্জীর বিপদেয় বন্ধু ফন্ড্রনবিশের কাজ পাইলেন । এখন দামাজী থোরাতের দমন করিতে বালাজী মনোযোগী হইলেন । দামাজী এই কোহলাপুরের রাজা সাম্ভাজীর পক্ষে থাকিয়া, শাহুর রাজ্যে দমুর্তা করিতেন । তিনি হিঙ্গণদুর্গের অধিপতি ছিলেন, শাহুর যুদ্ধের আয়োজনে কপটতা পূৰ্ব্বক সন্ধি করিলেন। দামাজী দুর্গ সমর্পণ করিলেন। বালাজী বিশ্বনাথ সদলে দুর্গে প্রবেশ করি বামাত্র দামাজী তাহাদিগকে বন্দী করিলেন । নিষ্ক্রয়স্বরূপ বহু অর্থ দাদী করিলেন। মহারাজ শাহু উপায়ান্তর না দেখিয়া প্রাথিত অর্থ প্রদানপুৰ্ব্বক তাহাদিগকে মুক্ত করিলেন । এই সময়ে বালাজী বিশ্বনাথের সঙ্গে তাহার বাজীরা ও ও চিমনাজ অtল্প। নামক পুত্রদ্বয়ও বন্দী হইয়tiছলেন । সাতারায় প্রত্যাবৰ্ত্তন করিয়া বালাজী এই বিশ্বাসঘাতকতার প্রতীকার করিতে কৃতসঙ্কল্প হইলেন । তিনি সেনাপতি মানসিংহ মোরে ও সরলস্কর হয়বৎরাজ নিম্বলকরের সহযোগে আবার দামাঞ্জীর দমনার্থ গমন করিলেন । তৎপূৰ্ব্বে তিনি বন্দীসচিব নারায়ণ শঙ্করকে, অর্থ প্রদানপুৰ্ব্বক মুক্ত করিয়ছিলেন । বালাজী দুর্গ আক্রমণ করিয়াই তোপের দ্বারা ইহ। ভূমিসাৎ করিলেন এবং দামাজীকে বন্দী জীবনী-কোষ SIGe করিয়া ১৭১৭ খ্ৰীঃ অব্দের জুন মাসে সাতারায় প্রত্যাবর্তন করিলেন ; এই সমরে দিল্লীতে খুব গোলযোগ চলিতেছিল। দিল্লীর সম্রাট তখন ফর কশিয়ার । র্তাহীর মন্ত্রী সৈয়দ আবদুল্লা খ ও সৈয়দ হোসেন আলী খ বলিতে গেলে রাজ্যের মালিক ছিলেন । র্তাহীদের আদেশ অনুসারেই কাৰ্য্য চলিত । এই কারণে দিল্লীর সম্রাট ও তাহার বন্ধুবৰ্গ, সৈয়দ ভ্রাতৃঘুগলের অত্যন্ত বিরোধী ছিলেন । এদিকে মহারাঠারা ও সমস্ত দক্ষিণাত্যের চৌধ ও সরদেশমুখী পাইবার জন্য ব্যস্ত ছিলেন । পিশেষতঃ বালাজী যখন ভিতরের গোলমাল মিটাইয়া রাজ্যের শৃঙ্খলা বিধানে ব্যস্ত ছিলেন, ঠিক সেই সময়েই খণ্ডেরাও দাভারে প্রভৃতি সেনাপতিদের আক্রমণে সৈয়দ হোশেন আলী খুব ব্যতিব্যস্ত হইয়াছিলেন । উপায়ান্তর না দেখিয়া সৈয়দের মহারাঠাদের সহিত সন্ধি করিয়া দক্ষি ণাত্যে শাস্তি স্থাপন ও আপনাদের বলবৃদ্ধি করিতে সঙ্কল্প করিলেন । কিন্তু দিল্লীর বাদশাহ মরারাঠাদেরে চেীথ ও সরদেশমুখী দিতে সন্মত হইলেন না। এই মতভেদ হেতু বাদশাহের সহিত সৈয়দ ভ্রাতৃদের ১৭১৭ খ্ৰীঃ অব্দে যুদ্ধের স্বচন হইল। এই সময়ে সৈয়দ হোশেন আণী মহারাজ শাহুর নিকট প্রার্থনা করিলেন যে, মহারাজ যদি এই সময়ে
