বিপিনচন্দ্র চৌধুরী ( যিনি পরে ব্রজবিদেহী সন্তमांग वांवांछी नां८म थTांङ श्न) ७द९ পূৰ্ব্বোক্ত ডাঃ মুন্দরীমোহন দাসের সহিত বাঙ্গালী পাঠক খুব পরিচিত। এইভাবে একরূপ ব্রাহ্মসমাজ ভুক্ত হইবার সংবাদ বিপিনচন্দ্রের পিতার গোচর হইলে, তিনি মৰ্ম্মাস্তিক কষ্ট অনুভব করেন। কিন্তু অতি কঠোর প্রকৃতি ও সংযত চরিত্রের লোক ছিলেন বলিয়া, বাহিরে কোনওরূপ উচ্ছ্বাস প্রকাশ না করিয়া, একবার বিপিনচন্দ্রের ছয় মাসের খরচের টাকা পাঠাইয়া ও তৎসঙ্গে একখানি বিষাদপূর্ণ পত্র লিথিয়া তখনকার মত তিনি পুত্রের সহিত সকল সংশ্রব ছিন্ন করিলেন । ইহার পর হইতেই বিপিনচন্দ্র প্রকাগু ও ঘনিষ্ঠভাবে ব্রাহ্ম সমাজের সহিত যুক্ত হইয়া পড়িলেন । কুচবিহারের नांदावाद भश् ब्रांछ व्र नश्डि उष्मृनिन्ल কেশবচন্দ্রের নাবালিকা কন্যার বিবাহ উপলক্ষে ব্রাহ্ম সমাজে বিরোধ উপস্থিত इम्न । उहोब्रहे क्tटा अनन्नएभाश्न বম, দুর্গামোহন দাস প্রভৃতির চেষ্টtয় সাধারণ ব্রাহ্ম সমাজ প্রতিষ্ঠিত হয় । বিপিনচন্দ্র এই বিরোধী দলের একজন উৎসাহী সভ্য ছিলেন । ১৮৭৯ খ্ৰীঃ অব্দের প্রথমভাগেই মাত্র উনিশ বৎসর বয়সে, বিপিনচন্দ্র জীবনী-কোষ ১৭২৬ হইয়া গমন করেন। তাছার পূৰ্ব্বেই कशिकांङांग्र व्tनन्झटभांश्न दर ७थंडूडिब्र চেষ্টায় ও যত্নে সিটি স্কুল স্থাপিত হইয়াছিল। তিনি ঐ বিদ্যালয়েই শিক্ষকতাপ্রার্থ হইয়াছিলেন। কিন্তু পূৰ্ব্ববঙ্গের ( বাঙ্গাল ) নব্যযুবক মাত্র ; তিনি কি কলিকাতার ছাত্রদিগকে বশ করিতে পরিবেন, এই আশঙ্কায় কর্তৃপক্ষ র্তাহাকে উক্ত বিদ্যালয়ে কাজ দিলেন না । ইহাতে প্রকারী স্তরে বিপিনচঞ্জের মঙ্গলই হইয়াছিল ; কারণ তিনি অল্পকাল মধ্যেই নিজের যোগ্যতার অনুরূপ কৰ্ম্মক্ষেত্র লাভ করিয়াছিলেন । বিপিনচন্দ্র কটকের যে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হইয়া গমন করিয়াছিলেন, উহার প্রতিষ্ঠাতা ও স্বত্বাধিকারী ছিলেন প্যারীমোহন আচার্ষ্য নামক একজন উড়িষ্য। প্রবাসী বাঙ্গালী । তিনি প্রথম অজাতশ্মশ্র বিপিনচন্দ্রকে দেখিয়া, তাহার কৰ্ম্মকুশলতায় সন্দিহান হন ; কিন্তু কয়েক দিনের মধ্যেই তাহার সন্দেহ দূর হয়। সেই বৎসর গ্রীষ্মের বন্ধে তিনি, ব্রাহ্ম সমাজভূক্ত श्वांद्र °तु, 2५भदां व्र य3ोंt८म १भन করেন । রামচন্দ্র পলি মহাশয় পুত্রকে পূর্বের ন্তায় আন্তরিকতার সহিত গ্রহণ করিতে ইতস্ততঃ বোধ করেন। যতটা সম্ভব অচিার মানিয়া তিনি পুত্রকে কিছুকাল স্বগৃহে থাকিবার সুযোগ কটকের একটি স্কুলের প্রধান শিক্ষক প্রদান করেন।
