צטף צ হইয়াছিলেন, তাহারাও কতকটা সস্তুষ্ট হইলেন । দুর্গ পূজার পর যথাসময়ে লক্ষ্মী ও গুণমা পূজাও বেলুড় মঠে অমুষ্ঠিত হইল। পরবর্তী ডিসেম্বর মাসে কলিকাতা নগরে জাতীয় মহাসমিতির অধিবেশন হয়। উক্ত অধিবেশনে যোগদান করিতে আগত প্রতিনিধিগণের অনেকে স্বামিজীকে দেখিবার জন্য বেলুড়ে আগমন করেন । এই সময়েই দুইজন জাপানী পণ্ডিত স্বামিজীর সহিত সাক্ষাৎ করিবার জন্ত বেলুড়ে উপস্থিত হন । শিকাগোতে অনুষ্ঠিত ধৰ্ম্ম-মহাসম্মেলনের শুtয় একটি সম্মেলন যtহাতে জাপানে অনুষ্ঠিত হইতে পারে, তাহার জন্য স্বামিজীর সহিত পরামর্শ করিলার জন্তই তাহার বেলুড়ে আগমন করেন। তাহারা স্বামিজীকে জাপানে যাইবার জন্ত অনুরোধও করেন । কিন্তু শারিরীক অমুস্থতার জন্য তিনি যাইতে সম্মত হইলেন না। পরবর্তী বৎসর পূৰ্ব্বোক্ত বন্ধুদ্বয়ের অন্ততমের আমন্ত্রণে তিনি বুদ্ধ গয়ায় গমন করিলেন । গয়ার মোহন্ত র্তাহাকে বিশেষ সমাদরের সহিত গ্রহণ করিলেন । জাপানী বৌদ্ধ বন্ধুদের সহিত আলাপ আলোচনায় কয়েক দিন আননে অতিবাহিত করিয়া স্বামিজী কাশী গমন করিলেন । কিছুকাল কাশীতে থাকিয় তাহার স্বাস্থ্যের কিছু উন্নতি হয় । কিন্তু বিশ্রাম লাভের २२3-२२२ ভারতীয়-ঐতিহাসিক বিভূতিচন্দ্র অবকাশ না পাওয়ায় সম্পূর্ণরূপে जॉब्रिाउ श्रृंॉ८ब्रन नहेि । शांहीं हस्रेक তিনি বেলুড়ে প্রত্যাবৰ্ত্তন করিলেন । কিন্তু শরীর ক্রমশঃ অধিক অমুস্থ হইয়া পড়িতে লাগিল । এইভাবে কয়েক মাস অতিবাহিত হইলে ১৯০২ খ্ৰীঃ অব্দের ৪ঠা জুলাই রাত্রি ৯টার সময়ে এই বিশ্ববিখ্যাত সন্ন্যাসী, বাগী ও কক্ষ্মী অকালে নশ্বরদেহ ত্যাগ করিয়া গেলেন । বিবেকিধবজ— একজন সিদ্ধাচাৰ্য্য। গোরক্ষনাথ দেখ । বিভব—তিনি একজন বাস্তু শিল্পকার ঋষি। তাহার রচিত গ্রন্থের নাম ‘বৈভব তন্ত্ৰ’ । উহা এখন দুষ্প্রাপ্য । বিভবৎ–একজন সিদ্ধাচাৰ্য্য। গোরক্ষनt५ 67२ ।। বিভাকরাচাৰ্য্য— ‘প্রশ্ন কৌমুদী নামক গ্রন্থ তাহারই রচিত । বিভাগু—রাজ। প্রতাপাদিত্যের সময় কবিরাম নামক এক পণ্ডিত ‘দিগ্বিজয় প্রকাশ’ নামে একখানা সংস্কৃত গ্রন্থ রচনা করেন । তাহার গ্রন্থ পাঠে জানা যায় যে অহিপালের পুত্র কেশীধ্বজ সপ্ত গ্রামের রাজা ছিলেন । এই অহিপালের দ্বিতীয় পুত্র বিভাও, বাণ রাজার মন্ত্রী ছিলেন । সম্ভবতঃ এই বাণ রাজাই নরপতি বাণ পাল । বিভূতিচন্দ্ৰ—একজন প্রসিদ্ধ বৌদ্ধ মহাভিক্ষু। বাঙ্গালার জগদ্দল বৌদ্ধ মহাবিহারের ভিক্ষুগণের মধ্যে তিনিই ●थान । ब्रांभ°ांठ ब्रांभावडी नॉ८म ८१
