১৪২৯ একজন বিখ্যাত চিকিৎসক । ১৮৫২ খ্ৰীঃ অবোর মে মাসে তিনি কলিকাতা নগরীতে জন্মগ্রহণ করেন । ১৮৮• খ্ৰীঃ অব্দে তিনি কলিকাতা মেডিকেল কলেজের সৰ্ব্বোচ্চ পরীক্ষায় বিশেষ কৃতিত্বের সহিত উত্তীর্ণ হন । তিনি খ্ৰীষ্টধৰ্ম্মাবলম্বী ছিলেন । দেশের বিভিন্ন জনহিতকর কার্য্য ও প্রতিষ্ঠানের সহিত তিনি ঘনিষ্ঠভাবে সংযুক্ত ছিলেন। তিনি কলিকাতার মুকবধির বিদ্যালয়ের *tjtějo (Secretary ), oftotel মেডিকেল ক্লাবের অবৈতনিক কৰ্ম্মসচিৰ, কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষক, সেণ্টপলস কলেজ ও স্কুলের অবৈতনিক চিকিৎসক ও পরিচালক সমিতির সদস্ত এবং কারমাইকেল মেডিকেল কলেজের আজীবন সভ্য ছিলেন। দেশীয় ও বিদেশীয় অনেক বিখ্যাত চিকিৎসা শাস্ত্র সম্বন্ধীয় মাসিক পত্রে তিনি গভীর তথ্যপূর্ণ ও সুচিন্তিত প্রবন্ধ লিখিতেন । খ্ৰীঃ অব্দের জানুয়ারী মাসে তিনি পরলোক গমন করেন । তিনি পরোপকারী ও দরিদ্রেরবন্ধু ছিলেন। মৃত্যুকালে তাহার দুই পুত্র ও তিন কস্তা বৰ্ত্তমান ছিলেন । প্রাণধর মিশ্র—একজন জ্যোতির্বিবদ পণ্ডিত । তিনি ১৭২২ শকের ( ১৮e • খ্ৰী: ) পূৰ্ব্বে বর্তমান ছিলেন। ‘জাতক চন্দ্রিক।’ নামক গ্রন্থ তাহারই রচিত । পরশুরাম শুক্ল কৃত ইহার টীকা আছে। సెలిసె ভারতীয়-ঐতিহাসিক 3에 제 প্রাণনাথ -(১)তিনি একজন উচ্চস্তরের সাধক ছিলেন । তিনি খ্ৰীঃ অষ্টাদশ শতাব্দীর প্রথম ও দ্বিতীয় পাদে জীবিত ছিলেন। গুজরাটের অন্তর্গত কাঠিওয়ার তাছার জন্মস্থান । প্রথম জীবনে তিনি ভারতবর্ষের সমুদয় তীর্থস্থান ভ্রমণ করিয়া অবশেষে বুন্দেলখণ্ডের অন্তর্গত পান্না রাজ্যে বাস করিতে থাকেন । বুনোলখণ্ডের রাজ ছত্রশাল তাছার শিস্য ছিলেন। তিনি হিন্দু ও মুসলমান উভয় ধৰ্ম্ম শাস্ত্রে অভিজ্ঞ এবং অতিশয় উদার মতাবলম্বী ছিলেন । সেজন্য হিন্দু ও মুসলমান উভয় সম্প্রलt८भूछे ॐांश् द्र विवृ] छ्टिा । उँांझाँ ब्र প্রবর্তিত সম্প্রদায় ‘ধামী’ নামে অভিহিত হয় এবং তাহীদের সম্প্রদায়ের গ্রন্থের নাম ‘কুলজুম’। র্তাহীদের মধ্যে জাতিভেদ নাই । হিন্দু মুসলমান একত্রে বসিয়াই ভোজন করে। তাহার। এক ঈশ্বরবাদী । তাহীদের সাধনার প্রধান অঙ্গ সুনীতি, চরিত্রের বিশুদ্ধি, মামুষের সেবা, দয়া, পরোপকার প্রভৃতি । নানক, কবীর, দাজ প্রভৃতির ন্যায় মহাত্মা প্রাণনাথও হিন্দু ও মুসলমানের মিলনাকাঙ্ক্ষী ছিলেন। প্রাণনাথ—(২) তিনি একজন নাথ পন্থী যোগী। গোরক্ষনাথের পরে অনেক বড় বড় যোগী,নাথপন্থের মত ও কলেबन्न बूझिन्त्र गरुब्रज्रा कब्रिब्राप्छन । প্রাণনাথ এইরূপ একজন প্রধান সাধক
