পাতা:জীবনীকোষ-ভারতীয় ঐতিহাসিক-প্রথম খণ্ড.pdf/১০৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ANN জিত করিতে লাগিলেন । র্তাহার কুকাৰ্য্যের বিষয় অহল্যার বিশ্বস্ত অনুচর শিবাজী গোলাল ও রাওজ মহাদেব चदशङ श्हेब्रl, श्व्रकूबॉन्ने ७ खेलांदान्ने नांझेौ श्रश्वाiद्र फूझे ननन्लांबू छांद्वी स्रश्ল্যাকে জ্ঞাত করাইলেন । অহল্য বিপদ সংবাদে অভিভূত হইলেন না । তিনি অতি বিচক্ষ তার সহিত ইহ। গোপন রাখিয়া, অতিশয় সংগোপনে গায়কওয়ার, জহ,জী ভোঁসলে ও সেনাপতি দাভারে প্রভৃতিকে এই বিপদ জানাইয়৷ সাহায্য প্রার্থনা করিলেন । তাহারা সকলেই সাহায্য করিতে প্রস্তুত হইলেন । তুকোজা সু ওকে উদয়পুর হইতে শীঘ্ৰ আসিতে লিখিলেন । তুকোজী পত্র পাঠ মাত্র অতিসত্বর আসিয়া উপস্থিত হইলেন । অহল্যাবাই স্বয়ং মাধব রাও পেশোয়। ও তাহার পত্নী রমা বাইকে সমস্ত জানাইলেন । মাধব রাও তাহীকে লিখিলেন যে, তাহার ক্ষমতা অব্যাহত রাখিবার জন্ত, তিনি যেন আততায়ীকে শাস্তি দিতে কিছুমাত্র ভীত না হন। রঘুনাথ রাও এবং গঙ্গাধর যশোবন্ত শিপ্রা নদীর তীরে সসৈন্তে আসিয়া বুঝিতে পারিলেন যে, ব্যাপার যত সহজ মনে করিয়াছিলেন, তত সহজ নহে । অগত্যা তাহারা তাহীদের অভিসন্ধি পরিত্যাগ করিতে বাধ্য হইলেন । তখন সাধুর বেশ অবলম্বন করিয়া, অহল্যার ভারতীয়-ঐতিহাসিক डाङ्लग्नां बांबे আতিথা গ্রহণপূর্বক একমাস কাল অবস্থান করিলেন । অহল্যার ব্যবহারে অতিমাত্র প্রীত হইয়া, তিনি প্রস্থান করিলেন । গঙ্গাধর যশোবন্তকেও তিনি ক্ষমা করিয়াছিলেন কিন্তু গঙ্গাধর নিজের আচরণ ও অহল্যার সাধু ব্যব হারে অনুতপ্ত হইয়া, সংসার পরিত্যাগপূৰ্ব্বক সন্ন্যাসী হইয়াছিলেন । এইরূপ একটা ভীষণ ষড়যন্ত্রের তিনি মূলোচ্ছেদ করিয়াছিলেন । ইহার পরেই তিনি মহলার রাওয়ের নিকট আত্মীয়, তুকোজী রাও হোলকারকে, রাজ্যের উত্তরাধিকারী নিযুক্ত করিয়া অভিষেক করিলেন । তাহার উপর যুদ্ধ বিগ্ৰহ 1দর ভার সমপিত হইল। আভ্যন্তরীণ সমস্ত কাৰ্য্য তিনি নিজ হস্তে রাখিলেন । প্রজাদের অভিযোগ তিনি নিজে সমস্ত শুনিয়া ন্যায়ানুসারে বিচার করতেন, তাহার ধৰ্ম্মনিষ্ঠ ও দ্যায়বিচারে সকলেই অতিশয় প্রীত হইত। রাজ্যের কোনও কৰ্ম্মচারী, তিনি যত বড় কৰ্ম্মচারাই হউন না কেন, প্রজাদের প্রতি অত্যাচার করিয়া অহল্যার নিকট নিষ্কৃতি পাইতেন না । একবার এক নিঃসন্তান বণিকের পত্নী এক পোস্যপুত্র গ্রহণ করিলে পর, তাহার নাম জারির জন্তু রাজকৰ্ম্মচারী তিন লক্ষ টাকা ঘুস চাহিলেন এবং ন দিলে পোষ্যপুত্রকে প্রকৃত উত্তরাধিকারী স্বীকার করিবেন। না বলিয়া ভয় দেখাইলেন। বণিক