আলাসহিদ জীবনী-কোষ సెరి লাহোর নগরে আনার কালী নামক সাহায্যে তঁহিকে পরাজিত ও নিহত স্থানে এখনও তাহtয় সমাধি আছে । আলাসহিদ, পীর—বীরভূমের রামপুর হাট মহকুমার অন্তর্গত নলহাট নামক স্থানে পাহাড়ের উপরে পাৰ্ব্বতী দেবীর মন্দিরের অনতিদূরে আনাসহিদ পীরের সমাধি বৰ্ত্তমান আছে। বর্গীর হাঙ্গামার সময়ে পীর সাহেব তাহীদের বিপক্ষে যুদ্ধ করিয়া প্রাণত্যাগ করিয়াছিলেন বলিয়। প্রবাদ অাছে । আলিসি শামুনু – অন্যনাম মুল কুলি বেগ। যুবরাজ ইব্রাহিম মির্জার তিনি বন্ধু ও সহচর ছিলেন । যখন আবদুল খ। উজবেগ হিরাতনগর অধিকার করেন তখন তিনি এই ঘোষণা প্রচার করেন যে, কবি আনিসকে কেহ আপমান অথবা অসম্মান করিতে পারিবে না। প্রত্যুত তাহার প্রতি সমুচিত সমাদর প্রদর্শন করিতে হইবে । তিনি ভারতে আগমন করিয়াই পঞ্চাশ হাজার টাকা বৃত্তি ও বিস্তৃত জায়গীর প্রাপ্ত হন । বুর্হানপুরে ১৬০৫ খ্রীঃ অব্দে ( হিঃ ১০১৪ ) তাহার মৃত্যু হয় । আনোয়ার উদ্দিন খ +—তিনি কণাটের নবাব সফদর আলীর হত্যার পরে হায়দরাবাদের নিজাম কর্তৃক কণাটের নবাবের পদে অভিষিক্ত হইয়াছিলেন । কিন্তু কর্ণাটের পূর্ববর্তী নবাব দোস্তআণীর জামাতা চাদসাহেব, ফরাসীর সেনাপতি মার্কুইস ডি বুশী কেষ্ট্রেনোর করিয়া কণাটের নবাব হন । সাহেব দেখ । আনোয়ার উদ্দিন খা — কর্ণাটের নবাব । তিনি প্রথমে দিল্লীর সম্রাটের অধীনে কোর জাহানাবাদের শাসন কৰ্ত্ত নিযুক্ত হইয়াছিলেন । কিন্তু রাজস্ব আদায় করিতে অসমর্থ হইয়া তথা হইতে পলায়নপূর্বক আহম্মদাবাদে গাজিউদ্দিন খার শরণাপন্ন হন । গাজিউদ্দিন খাঁ তাহাকে সুরাট নগরের শাসনকৰ্ত্তরে পদে নিযুক্ত করেন । গাজি উদ্দিনের মৃত্যুর পরে তাহ ধ কনিষ্ঠ পুত্র কর্তৃক তিনি কর্ণাটের নবাবের পদে অভিষিক্ত হন । এই প্রদেশ ১৭২৫ হইতে ১৭৪১ খ্রীঃ আবদ পর্য্যন্ত তাহার শাসনাধীনে ছিল । নিজাম উল-মুলকের পৌত্র মজঃফরের সাহত যুদ্ধ করিতে যাইয়। তিনি ১০৭ বৎসর বয়সে নিহত এবং তাঁহার জ্যেষ্ঠ পুত্র বন্দী হন । দ্বিতীয় পুত্র মোহাম্মদ আলী ত্ৰিচিনপল্লীতে পলায়ন করিয়া ইংরেজদের শরণাপন্ন হন । ১৭৫০ খ্রীঃ অবো নবাব নাসির জঙ্গ মোহাম্মদ আলীকেই কর্ণাটের নবাব পদে প্রতিষ্ঠিত করেন । আনোয়ার খাঁ। — শ্ৰীহট্টের অন্তর্গত বাণিয়াচঙ্গের প্রথম মুসলমান অধিপতি ছবির খার পৌত্র ও মজলিস আলম্ খার পুত্র । এই সময়ে লাউর রাজ্যও 访怀一
