পাতা:জীবনীকোষ-ভারতীয় ঐতিহাসিক-প্রথম খণ্ড.pdf/৩৩৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

●8● সাহিত্যশাস্ত্রের অধ্যাপকের পদ গ্রহণ করেন । তাহার কিছুকাল পরেই রসময় দত্ত উক্ত কলেজে প্রধান কার্য্যাধ্যক্ষের পদ পরিত্যাগ করিলে, সংস্কৃত কলেজের তদানীন্তন অপস্থা এবং কিরূপ ব্যবস্থা করিলে সংস্কৃত কলেজের উন্নতি হইতে পারে, এই দুই বিষয়ে প্রস্তাল করিবার ভার তাহার উপর অর্পিত হয় এবং তাহারই প্রস্তাবিত ব্যবস্থায় ঐ কলেজের সেক্রেটারী ও এসিষ্টাণ্ট সেক্রেটারীর পদ উঠাইয়। দিয়া প্রিন্সিপালের পদ স্বস্ট হয় । তদনুসারে ১৮৫১ খ্রীঃ অব্দের জানুয়ারী মাসের শেষে তিনি ংস্কৃত কলেজের অধ্যক্ষের পদ লাভ করেন। পূৰ্ব্বে কেবল ব্রাহ্মণ ও বৈদ্য ছাত্রের সংস্কৃত কলেজে অধ্যয়ন করিতে পাইত । ঈশ্বরচন্দ্রই প্রথমে সকল জাতির ছাত্রকে সংস্কৃত কলেজে প্রবেশাধিকার প্রদান করেন । বলা বাহুল্য এ বিষয়ে তিনি যথেষ্ট বাধ৷ প্রাপ্ত হইয়াছিলেন । কিন্তু তাহীর ८5डेब्रि नकल दाथाहे पूब श्हेब्रा यांब्र তাহারই অধ্যক্ষতাকালে সংস্কৃত কলেজের পাঠার্থীদিগের বেতন দিবার প্রথা প্রবর্তিত হয় । ভবিষ্যতে যখন রাজকোষে অর্থের অভাব হইবে, তখন ব্যয়সংকোচ ব্যপদেশে রাজপুরুষগণ হয়ত সংস্কৃত কলেজ উঠাইয়াও দিতে ভারতীয়-ঐতিহাসিক খ্ৰীঃ অব্দে তিনি সংস্কৃত কলেজের । ঈশ্বরচন্দ্র পারেন, এই আশঙ্কায়ই তিনি বেতন গ্রহণের ব্যবস্থা প্রবর্তনের দ্বারা সংস্কৃত কলেজের এই আয়ের পথ উন্মুক্ত করিয়া দেন । । পূৰ্ব্বে সংস্কৃত ভাষা শিক্ষা করিতে হইলে প্রথমে ব্যাকরণ অধ্যয়ন সমাপ্ত করিয়া সাহিত্ত্য অধ্যয়ন করিতে হইত । ইহাতে অযথা অধিক কালক্ষেপ হইত এবং ব্যাকরণের নীরস সুত্রাদি আয়ত্ব করিতে অসমর্থ হইয়া ছাত্ৰগণ সংস্কৃত সাহিত্যের প্রতি বীতশ্রদ্ধ হইয়া পড়িত । এই বিষয় সম্যক অনুধাবন করিয়৷ বিদ্যাসাগর মহাশয় সংস্কৃত ব্যাকরণের অধ্যয়ন সহজ করিবার উদ্দেণ্ডে প্রথমে ‘সংস্কৃত ব্যাকরণের উপক্ৰমণিকা’ নামে নুতন প্রণালীতে একখানি গ্রন্থ রচনা করেন। তৎপরে প্রায় সেই প্রণালীতেই ‘ব্যাকরণ কৌমুদী চারি ভাগ প্রণীত হয় । উপক্ৰমণিকাখানি প্রধানতঃ র্তাহার বিশিষ্ট বন্ধু রাজকৃষ্ণ द¢नलों*ां५jाँग्न भश्ॉ*८ञ्चद्ग जिंक्रtब्र সুবিধার জন্য রচিত হইয়াছিল । বৰ্ত্তমানকালে শিক্ষায়তন সমূহে যে দীর্ঘ গ্রীষ্মাবকাশের প্রথা প্রচলিত আছে, তাহ। ঈশ্বরচন্দ্রই প্রবর্তিত করান । সংস্কৃত কলেজের অধ্যক্ষ Principal) faris *ata figestin পরে, গবর্ণমেণ্ট কর্তৃক আদিষ্ট হইয়৷ তিনি কলেজের সৰ্ব্বাঙ্গীন উন্নতি