శ్రీస్సిల ভারতীয়-ঐতিহাসিক क्षक्षेिबङ्ग ঋদ্ধিনাথ— দশনামী সন্ন্যাসীরা ৫২ট হইতে নিস্থত, সুতরাং ব্রহ্মা হইতে মড়ি বা সম্প্রদায়ে বিভক্ত। এক একজন সিদ্ধপুরুষ এক একটা মড়ির প্রতিষ্ঠাতা। ঋদ্ধিনাথও একটা মড়ির প্রতিষ্ঠাতা । জ্যোতিষ উৎপন্ন হইয়াছে । ঋষি শৰ্ম্ম। — ‘জ্ঞান মঞ্জরী নামক ফলিত জ্যোতিষগ্রন্থ তাহারই রচিত ঋযভদাস—ইনি একজন জৈন কবি। বলিয়। প্রসিদ্ধ । “হীর বিজয় ইঞ্জিরাস" নামক গ্রন্থ রচনা ঋষিবরমুখোপাধ্যায়, রায়বাহাদুর করিয়াছিলেন । ঋষভদেব, তীর্থঙ্কর – জৈনদের আদি গুরু । জৈনরা বলেন তাহাঁদের ধৰ্ম্মমত বহু পুরাতন । তাহাদের ২৪ জন তীর্থঙ্কর বা গুর জন্মগ্রহণ করিয়া ছিলেন, তাহাদের আদিগুরু ধষভদেব। খৃষ্টের জন্মের আটশত বৎসর পূৰ্ব্বে পাশ্বনাথ স্বামী চাতুর্য্যম ধৰ্ম্ম প্রবৰ্ত্তিত করেন । তাংরি বহু পূৰ্ব্বে আদি তীর্থঙ্কর ধয ভদেব হইতে ই জৈনমত সৰ্ব্বপ্রথম প্রবর্তিত হইয়াছিন্ন । ঋষিপুত্ৰ—তিনি অতি প্রাচীন বৈদিক যুগের একজন জ্যোতিষ শাস্ত্রের ঋষি । র্তাহার রচিত কোন গ্রন্থাদি পাওয়া যায় না। কিন্তু বরাহের বৃহৎ সংহিতায়, উৎপল ভট্ট স্বীয় গ্রন্থে, তাহার উল্লেখ করিয়াছেন । কেহ কেহ ঋষিপুত্র শব্দে ব্ৰহ্মাকেই নির্দেশ করিয়াছেন । জ্যোতিষ বেদের অঙ্গ, বেদ ব্রহ্মার মুখ —ইংরাজী ১৮৫২ খ্ৰীষ্টাব্দে রায় বাহাদুর ঋষিবর মুখোপাধ্যায় জন্মগ্রহণ করেন । গত শতাব্দিতে যে সকল বাঙ্গালী বাঙ্গালার নাহিরে যাইয়া সুনাম ও অর্থ উপাৰ্জ্জন করিয়াছিলেন, তিনি তাহীদের অন্যতম । তিনি কাশ্মীরের প্রধান বিচারপতি এবং কিছুকাল জয়ু প্রদেশের শাসন কৰ্ত্ত ছিলেন । কাশ্মীর রাজ্যের কায হইতে অবসর গ্রহণের পরও কাশ্মীর মহারাজের অনুরোধে তিনি বৰ্ত্তমান মহারাজ স্তার হরিসিংহের সহিত বিলাকে গিয়াছিলেন । তাহার ভ্রাত। নীলাম্বর মুখোপাধ্যায় কিছুদিন কলিকাতা কর্পোরেশনের ভাইস চেয়ার মানের কার্য্য করিয়াছিলেন । ঋষিবর মুখোপাধ্যায় তাহার বাকুড়ার প্রকাও ড়িী ও জমিদারী বাকুড়া সহরে মেডিকেল স্কুল স্থাপনের জন্য বহুদিন পূৰ্ব্বেই দান করিয়াছিলেন। মৃত্যুকালে
