পাতা:জীবনীকোষ-ভারতীয় পৌরাণিক-দ্বিতীয় খণ্ড.pdf/১০১৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জীবনী-কোষ-ভারতীয়-পৌরাণিক। कांक्ष्नमब्र श्ब्रl cशंज । श्रनखब्र ८महे শিবভেজ সুমেরু পৰ্ব্বতের পাশ্বদেশ ভেদ করিয়া গঙ্গায় নিপতিত হইয়৷ একত্র হইয় গেলে, শঙ্কর তাহা সুমেরু পৰ্ব্বতেই লুক্কায়িত করিয়া রাখিলেন । মেরু পৰ্ব্বতে গুপ্ত সেই শিবতেজ সহস্ৰ বৎসর পরে অযুত সুর্য্যের ন্যায় দেদীপ্যমান হইয়। কঠিন ভাব ধারণ করিল। সেই কারণে সেই শিব তেজোৎপন্ন বালক স্কন্দ নামে অভিহিত হইলেন। হরের পুত্র বলিয়া র্তাহার অপর এক নাম হইল কুমার । ষটু-বদন দ্বাদশ-লোচন ও দ্বাদশ-বাহু: ミ* ●" লেন। পঞ্চমী তিথিতে কুমার উপবেশন করিলেন এবং ষষ্ঠীতেই কিনি ত্ৰৈলোক দহনক্ষম সামর্থ্য লাভ করিলেন এবং নানারূপ অসমসাহসিক কার্য্যদ্বারা লোকের বিস্ময় উৎপাদন করিতে লাগিলেন। প্রাণিগণ র্তাহার অসমসাহসিক কার্য্যে শঙ্কিত হইয়া, পুরন্দরের নিকট সকল বিষয় নিবেদন করিলেন এবং সত্বরই তাহাকে বিনাশ করিয়া, নিজ বিপদের মূল উৎপাটন করিতে বলিলেন । পুরন্দর প্রথমে বালকের কোনও অনিষ্ট করিতে সম্মত হইলেন না। তিনি বরঞ্চ ঐরূপ কার্য্যে তাহাকে উৎসাহিত করার জন্ত লোক সমুদয়কে তিরস্কার করিলেন । তখন প্রাণিগণ পুরন্দরকে, তাহার দিতির গর্ভ ছেদন কার্য্যের বিষয় স্মরণ করাইয়া দিয়া, স্কন্দের ক্ৰোধোৎপাদনের চেষ্টা করিতে লাগিলেন । ক্রমে পুরন্দরের রোষ বৰ্দ্ধিত হইতে লাগিল এবং পরিশেষে তিনি সেনাবাহিনী পরিবুত হইয়া, স্কন্দকে আক্রমণ করিবার জন্য অভিযান করিলেন। কুমারও তাহ জানিতে পারিয়া মহেশ্বর প্রদত্ত অস্ত্রশস্ত্রাদির দ্বারা সজ্জিত হইয়া, মাতৃগণ ও প্রমথগণ দ্বারা পরিবৃত হইয়া, দেবরাজের সন্মুখীন হইলেন। কিয়ংকাল র্তাহাদের সমর হইবার পর, দেবগুরু বৃহস্পতি ইন্দ্রকে ঐ সমর হইতে নিবৃত্ত হইতে বলিলেন। মুরগুরুর পরামর্শে বিশিষ্ট হইয়া সেই কুমার শোভমান হইলে, শিবের আদেশে ষট্ কৃত্তিকা গণ মানার্থ তথায় উপস্থিত হইয়া তাহাকে স্তন্ত দান করেন । সেই কারণে কুমারের | এক নাম হয় কাৰ্ত্তিকেয়। অনন্তর গর্ভপঙ্কদ্বারা লিপ্তগাত্র সেই কুমারকে সকলে শরবন সমীপে গঙ্গায় স্নান করাইলেন । ষড়ানন উখিত হইয়া ভাষণ নিনাদ করিলেন । অত:পর পিঙ্গলের নিকট সংবাদ পাইয়া মহেশ্বর দেবীসহ কুমারকে দর্শন করিবায় জন্য গমন করিলেন । র্তাহারা কুমার সন্নিধানে উপস্থিত হইলে, হুতাশন ষড়াননকে র্তাহীদের পরিচয় প্রদান করিলেন। তখন কীৰ্ত্তিকেয় দেবীর ক্রোড়ে উপবেশন করিয়া, পরম পরিতৃপ্তির সহিত দেবীর স্তন্তপান করি |