জীবনী-কোষ=ভারতীয়-পৌরাণিক । | stave মধুরভাষিণী—শঙ্করীর অন্ততম সখী । সতী দেখ । মধুৱাত্ৰেয়-ঢাক্ষুষ মন্থর অধিকার কালে সপ্তর্ষিদের অন্যতম। বায়ু-৬২ | মনু ও সপ্তর্ষি দেখ । মধুরাবহ—কাম্বায়ণ, কেপচয়, বাৎস্ততরায়ণ, ভ্রাষ্ট্রকৃৎ, রাষ্ট্রপিণ্ডী, লক্সানি, মাচকায়নি, ক্রোষ্টাক্ষি, বহুবীতি, তালকৃৎ, মধুরাবহ, লবিকৃৎ, গালবিদ, গার্থী, মার্কট, পোলিকায়নি, স্কন্দস, চক্রী, গার্গ্য, শুামায়নি, বালকি ও সাহরি, এই সকল অঙ্গিরাবংশীয় ে প্রবর্তক ঋষিদিগের অার্ষেয় প্রবর পাচটি যথা—অঙ্গিরা, বৃহস্পতি, গর্গ ভরদ্বাজ, ও সৈত্য । এই সকল ঋষিবংশ পরস্পর বিবাহযোগ্য নহে। মৎ-১৯৬ | মধুরুহ-ঘূতপৃষ্ঠ দেখ । মধুলিহা—সীতা দেথ । মধুশৰ্ম্ম—কলিতে এক বিধবা ব্রাহ্মণীর ও এক ব্রাহ্মণের ব্যভিচার ফলে মধুশৰ্ম্ম নামে এক পুত্র জন্মে। সেই ব্রাহ্মণ তনয় শাস্ত্রণধ্যয়নে উৎসুক হইয়া, পদ্মপাদুক নামে অপর এক অধ্যাপক ব্রাহ্মণের শিষ্যত্ব গ্রহণ করে । গুরু গৃহে বাসকালে তাহার গুরু ত্ৰাক্ষণের অনুচিত অনাচার দর্শন করিয়া তাহার জন্ম পরিচয় জিজ্ঞাসা করেন এবং করে—“আমি যে এ ৰাবৎৰণল আপনার পরিচর্য্যা করিলাম, তাহার জন্ম কি আমার কোনই পুণ্যলাভ হইবে ম৷ ” তখন তাহার আচার্য্য বলেন—“কোনও কোনও বিষয়ে তোমার অভিজ্ঞতা লাভ হইবে।” এই মধুশৰ্ম্ম। অতঃপর গুরুর নিকট হইতে বিদায় লইয়া অসৎ মায়াবাদ প্রচার করিতে থাকে। মধুর শিষ্যেরা ৰোগ, অগ্নিহোত্র প্রভৃতির নিন্দ প্রচার করিতে থাকে । তাহার। পুরাণকে বেদান্তের সদৃশ বলিঙ্গ প্রচার করে । সন্ন্যাস গ্রহণ করিয়াণ্ড সন্ন্যাস ধর্শ্বের অপব্যবহার করে । বিশ্ব মায়াবিলাস মাত্র ইহাই তাহাদের মূল শিক্ষার বিষয় হয়। ঐ সকল মধু-শিষ্যের দ্বারা লোকের অশেষ । অপকার সাধিত হয়। সৌর-৩৯ । মধুত্র-উরু, পুর,মহাবল, শতদ্রায়, তপস্বী, সত্যবাক্, কৃতি, অগ্নিষ্ণু, অতিরাত্র, মৃত্যুম্ন, হবিমান, উত্তম, ইমান, সুধামা, বিরজ, অভিমান, সহিষ্ণু ও মধুত্ৰ—এই সকল চক্ষুব মমু-তনয়ুগণ ঋষি ছিলেন। গরু-পু৮৭ । চক্ষুষমমু ও অগ্নিষ্ঠুৎ দেখ । भधूयान्म-मझर्षि विश्वांभिटबन्न अछङभ পুত্র। রামা-জাদিং৫৭ । বিশ্বামিত্র দেখ। মধৃহদম—(১) বিষ্ণুর এক নাম। সকল বিষয় জানিতে পারিয়া তাহাকে | মধু ( ও তৎস্রাতা কৈটভ) সাক্ষৰ শাপ দেন,—“তোমার শাস্ত্র পাঠ সন | দৈত্যকে বধ করির বিষ্ণু ঐ নাম এাপ্ত BDDD DBB S BBBBS BDD DBB S DDS TBB BD DBB BBBDS
