জখৰঙ্গী-ৰৈগধ-ভারতীয়-পৌরাণিক । বলিলেন । দিতি তঁাহার লিকট দেবদর্শ-লাশন, যজ্ঞভাগতোক্তা, বলবান পুত্র প্রার্থনা করেন। মহেশ্বর সেই ৰর দিলে দিতি কশুপের ঔরসে গর্ভ ধারণ করেন। ইন্দ্র তাহ জানিতে পারিয়া সেই গর্ভ নষ্ট করিবার জন্য দিতির ছিদ্র অন্বেষণ করিতে লাগিলেন । দশম মাসে একবার দিতি গর্ভালসা হইয়া সন্ধ্যার সময়ে দক্ষিণ মুপে শয়ন করিয়া নিদ্রা যাইতেছিলেন । ইন্দ্র সেই সুযোগ পাইয়া শস্ত্র হস্তে দিতির উদরে প্রবেশ করিয়| তাহার গর্ভ প্রথমে সাতখণ্ডে কৰ্ত্তন করিলেন । ছিন্ন করিয়া দেখিলেন যে, গর্ভমধ্যে পূর্ণাঙ্গ সাতটা বালক রহিয়াছে। দেখিবামাত্র সেই সাতটী বালককে আবার সাত অংশে বিভক্ত কবিলেন । দিতির গর্ভ এইরূপে উনপঞ্চাশ অংশে বিভক্ত হইয়াও বৰ্দ্ধিত হইতে লাগিল । তাহা দেখিয়া ইন্দ্র ভীত হইয়া দিতির অলক্ষিতে গর্ভ হইতে নিক্রান্ত হইলেন । পরদিন প্রাতে দিতি উন পঞ্চাশটী সন্তান প্রসব করিলেন । তখন ইন্দ্রও লজ্জায় স্নান মুখ ও অবনত বদনে তথায় উপস্থিত হইলেন এবং দিতির নিকট অপরাধ স্বীকার কজির ক্ষম প্রার্থনা করিলেস । ইস্কেন্ধ সস্ত্যবাক্যে দিতি সন্তুষ্ট হইয়। *हांझ ञश्टाङ्गांश ऋणत्रः कब्रिढब्थभं ।
- श्rषझषांबः भांश्च श्रृश्ा अंश् |
বালকগণ যখন রোদন করিতেছিল তখন ইন্দ্র তাহাদিগকে “মা রুদন্তু" ( রোদন করিও না ) বলিয়া নিষেধ করেন। তাহাতে ঐ উনপঞ্চাশ ভাগে বিভক্ত দিতিসন্তানগণ "মরুৎগণ” নামে প্রসিদ্ধ হন । স্কন্দ-নাগ২২ । ( ৫ ) ইন্দ্র যখন দিতির উদরে প্রবেশ করিয়া গর্ভকে ছিন্ন করিতে ছিলেন, তখন ছিন্নমান খণ্ডগুলি পূর্ণাঙ্গ বালকেব দ্যায় রোদন করিতে করিতে বলিতেছিল “হে ইন্দ্র, আমরা তোমার ভ্রাতা, তুমি কেন আমাদিগকে বধ করিতে প্রয়াস পাইতেছ।” তখন ইন্দ্র বলিলেন, “ভীত হইও না । তোমরা আমার ভ্রাতা । তোমাদিগকে আমি আমার পার্ষদ করিয়া লইব । ইন্দ্রের বজ্রদ্বারা আহত হইয়াও উনপঞ্চাশ ভাগে বিভক্ত গর্ভ বিনষ্ট হইল না, বরঞ্চ প্রত্যেক অংশ পূর্ণাঙ্গ বালক হইয়া গর্ভ হইতে নিষ্ক্রান্ত হইল । দিতি নিদ্রা হইতে উখিত হইয়া অগ্নির ন্যায় প্রভাসম্পন্ন সেই উনপঞ্চাশজন শিশুকে দেখিয়া আশ্চর্য্য হইলেন এবং সমীপস্থ ইন্দ্রকে তাহদের পরিচয় জিজ্ঞাসা করিলেন। ইজ দিতিকে সমুদয় বৃত্তাস্ত বলির ক্ষমা প্রার্থন করেন । ভাগ-ভঙ্ক-১৮ । (৬) ইঞ্জ যখম দিতির গর্ভে প্রবেশ করিয়া সেই গর্ভকে উনপঞ্চাশ অংশে "ধিভক্ত করিলেন তখন দিষ্টির নিীৰ্ত্তন
