পাতা:জীবনীকোষ-ভারতীয় পৌরাণিক-দ্বিতীয় খণ্ড.pdf/২৫০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রূপের মধ্যে দেবীমূর্কিই আরাধ্যতম। সেই মূৰ্ত্তি বন্ধবিধ, তন্মধ্যে দশ মহাবিস্কাই শীঘ্র মুক্তি প্রদান করেন। এই দশ মহাবিদ্যার নাম—মহাকালী, তারা, ষোড়শী, ভুবনেশ্বরী, ভৈরবী,বগলা, ছিন্নমস্ত, ত্রিপুরসুন্দরী, ধূমাবতী ও মাতঙ্গী। এই দশ মহাবিস্তার প্রতি পরম ভক্তি করিলে মোক্ষ লাভ হয়। শ্ৰীমহাভা-১৮। (৪) দেবী আদ্যাশক্তির যে মূল প্রকৃতি তাহার অপেক্ষাও অধিক শ্রেষ্ঠ এবং সূক্ষ্মরূপ, দশ মহাবিদ্যা তাহারই অংশ মাত্র। ( তালিকা-শ্ৰীমহাভাগবতের ৮ম অধ্যায়ের তালিকার ন্যায় )। বৃহদ্ধ-মধ্য-৬ । ( ৫ ) সীতার অষ্টোভর সহস্ৰ নামের অন্যতম। সীতা দেখ । মহাবিভূতি—সীতার সহস্ৰ নামের অন্ততম। সীতা দেখ । মহাবিভূতিদী—সীর্তার সহস্ৰ নামের অন্যতম। সীতা দেখ । মহাবিশ্ব—দক্ষকন্যা দস্তুর গর্ভজাত অন্ততম দানব। বায়ু-৬৮ । দমু দেখ । মহাবিষ্ণু—এই চরাচর জগতের ব্যাপক, অনন্ত, স্বপ্রকাশ, মহাবিষ্ণু, স্বাক্টর প্রারম্ভে গুণভেদে তিন মূৰ্ত্তি গ্রহণ করেন। তিনি সৃষ্টি করিবার জঙ্ক প্রজাপতিকে দক্ষিণ অঙ্গ হইতে উৎপাদন করেন। দেহের মধ্যভাগ হইতে ঈশান রুদ্রকে স্বজন করেন এবং জগৎ পালনের জঙ্ক অব্যয় বিষ্ণুকে বামাঙ্গ হইতে স্বজন করেন। স্তিনিই আবার রুদ্র, ব্ৰহ্মা, বিষ্ণু ও ব্ৰহ্ম নামেও পরিচিত হন। সেই বিষ্ণুর পরমাশক্তি ভাব ও অভাব স্বরূপ এবং বিদ্যা ও অবিদ্যা নামে পরিচিত । যে জ্ঞানের জন্ত লোকে বিশ্বকে মহাবিষ্ণু হইতে পৃথক বলিয়া বুঝিতে পারে, তাহারই নাম অবিস্তা । এবং যে ধারণা হইতে ভেদবুদ্ধি বিনষ্ট হয়, তাহাই বিদ্যা নামে কথিত হয়। মহাবিষ্ণুব এই মায়া মহাবিষ্ণু হইতে পৃথক । বৃহন্না-৩ ৷ ত—পুষ্কর-দ্বীপাধিপতি প্রিয়ব্ৰতাত্মজ সবনের অন্যতম পুত্র। মার্ক৫৩। অগ্নি-১১৯ ৷ বাযু-৩৩ । মহাধীত দেখ । মহাবীর—( ১ ) স্বয়ম্ভব মনু-তনয় প্রিয়ত্রতের অন্যতম পুত্র । প্রিয়ত্ৰত দেখ । ( ২ ) প্রিয় ব্রতাযুজ সবনেব অন্যতম পুত্র । মহাবীত ও ধাতকা দেখ। মহাবীৰ্য্য—( ১ ) ভুবমল্ল্যর অন্যতম পুত্র । ভুবমমু্য দেপ । ( ২ ) পুকুর পুএ মহাবীয্য । তৎপুত্র প্রচিন্ধান । হরিহরি-৩১ । (৩) বৈবত মনুর অন্ততম পুত্র । মার্ক-৭৫ । রৈবত মনু দেখ । ( ৪ ) নৃপাজুজের অন্ততম শিষ্ণু । ব্ৰহ্মা-৬৭ । আজবন্ত দেখ । ( ৫ ) ভরতবংশীয় বিরাটের পুত্র মহাবীৰ্য্য। তৎপুত্র ধীমান। বায়ু-৩৩ । (৬) জনক