পাতা:জীবনীকোষ-ভারতীয় পৌরাণিক-দ্বিতীয় খণ্ড.pdf/৩১১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

खोयंत्रैौ-८कांश-डांब्रडैौञ्च ८ञोब्रांभिक । শেন,—“আমার.এই ভক্ত প্রতিদিন এইখানে দুধ দিয়া হোম করিবেন। সেজন্য আমি তোমাকে আদেশ করিতেছি, তুমি প্রতিদিন এখানে আসিয়া তোমার দুগ্ধদ্বাবা এই সবোবর পূর্ণ কবিবে।” সেই হইতে মুদগল প্রত্যহ দুগ্ধদ্বাবা নাবায়ণেব হোম কবিতেন । এইভাবে বহুবর্ষ অতীত হক্টলে, তিনি মবণান্তে বিষ্ণুলোকে গমন কবিলেন । স্কন্দ-ব্ৰহ্ম-সেতু-৩৭ । (১৬) ধৰ্ম্মাবণ্যবাসী ব্রাহ্মণদিগেব অন্ততব প্রবব । ভবদ্বাজ (২৬) দেখ । (১৭) কোনও সমযে মহর্ষি মুদগল অৰ্ব্ব দ-পৰ্ব্বতে নিজ আশ্রমে উপবিষ্ট আছেন, এমন সমযে ইন্দ্রের নিকট হইতে এক দূত আসিয তাঙ্গকে বলিল,—“দেববIজ আপনাকে লই যা মইবাব জন্য আমাকে ుళిపాళ দিলেন। ইন্দ্রাদেশে দূত পুনরায় মুদগলের সমীপে গমন করিলে মহর্ষি মুদগল তপঃপ্রভাবে তাহার গতি স্তম্ভিত কবিলেন । এদিকে দেববাজ দৃতেব বিলম্ব দেখিয়া স্বয় ই অনুসন্ধানে বহির্গত হক্টলেন এবং মহর্ষি মুদগলেব আশ্রমেব নিকট আসিয়া দূতকে স্তম্ভিত দেখিলেন । তখন পুবন্দব অতিশয ক্রুদ্ধ হইয়া মুদগলকে বধ কবিবাব জন্য বজ্ৰ লইয়া অগ্রসর হইলেন । কিন্তু মহর্ষি মুদগল কেবল দৃষ্টিপাত করিয়াই বজধাবী ইন্দ্রকে স্তম্ভিত করিয়া ফেলিলেন। তখন ইন্দ্র শঙ্কিত হইয়া মুদগলেব নিকট ক্ষমা প্রার্থনা কবিয়া মুক্তি লাভ কবিলেন। অতঃপব ইন্দ্র ত্যাবর্তন কবিলে, মুদগল ঋষি পূৰ্ব্বেব ন্তাষ ব্ৰহ্ম-ধ্যান-পবায়ণ হইয কালক্রমে মোক্ষলাভ কবিলেন । স্কন্দআব-অৰ্ব্ব ৩৫ (১৮) মহর্ষি বিশ্বামিত্রের শলবতী নামক পত্নীৰ গর্ভে অষ্টক, মুদগল প্রভৃতি কতিপয় পুত্র জন্মে। ব্রহ্মপু-১০ । বিশ্বামিত্র দেখ । মুদ্র'—( ১ ) মাত্রা দেখ। তন্ত্র৮১২ পৃঃ। (২) সঁতাব অঙ্গেত্তব সহস্র পাঠাইয়াছেন।” মুদগল বলিলেন,— “আমি স্বগে যাইতে ইচ্ছুক নহি । আমি মত্তে থ। কিযই মহেশ্বলেল অণ বাধন কলিব ।” তপন দে পদত মুদগলেব নিকট নানা রূপে স্বগেল মাহাত্ম্য ও শোভ। বর্ণনা কলিল । কিন্তু তাহাতেও মুদগল স্বগে যাততে ইচ্ছা প্রকাশ কবি%লন না । তপন দৃ ত স্বর্গে প্রত্যাগমন নামেল অন্যতম। সীতা দেখ । কলিস সকল বিষয ইন্দ্রেব গোচব মুনয়—অজিতার গর্ভজাত অজিত কৰিল । ত একেল ফিবিয়া আসতে দেবতা নামে খ্যাত কচির দ্বাদশজন ইন্দ্র অতিশয ক্রুদ্ধ হইলেন এব• মুদগ- পুত্রেব অন্যতম। বায়ু-৬৭। অজিতা দেখ। লকে যেমন কবিয়াই হউক লইয়া মুনি—(১) দক্ষেব অন্যতম। কন্ঠ ও আসিবার জন্য পুনবায় দূতকে আদেশ কগুপের ত্রয়োদশ পত্নীর অন্যতম।