রামশরে বিদ্ধ হইয়াও রাবণের প্রাণসংশয় ঘটিল’ না। নবমীর পূর্বাহে चडिङग्नकब्र पूर्वी श्रांब्रख' श्ईल । ये দিনে ব্রহ্মাও রাবণ বধের জন্ত প্রভূত উপাচার সহ দেবীর পূজা করিতে লাগিলেন। অপরাহ্নে দেবী রামকে রাবণবধের জন্ত কালানল তুল্য অস্ত্র প্রদান করিলেন । রাম সেই অস্ত্রদ্ধারা অবশেষে রাবণকে বধ করিলেন । শ্রীমঙ্গ-৪১-৪৭ । (৭) রাম অশ্বমেধ ষজ্ঞ কবিতে মনস্থ কবিলে, সাতাব অভাবনিবন্ধন, সীতাব সুবর্ণময়-মূৰ্ত্তি নিৰ্ম্মাণ কৰাইলেন এবং তাহাকেই যজ্ঞকালে পাশ্ববৰ্ত্তিন কবিয়া, যজ্ঞ সম্পন্ন কবিবেন স্থিব কয়িয়া যজ্ঞাশ্ব লইষা শত্রুঘ্নকে দেশ পর্য্যটনেব আদেশ দিলেন। শত্রুঘ্ন, হনুমান প্রভৃতি অল্পচবগণ সহ, যজ্ঞশ্ব লইয়া বহিগ ত হইলেন এবং বহুকাল পবে বহু ব৷ জন্তবর্গেব নিকট হইতে কর লষ্টম , অশ্বসহ প্রত্যাগমন কবিলেন। অশ্বেল প্রত্যাবর্তনেব পব মন্ত্রাবর সুমতী বামকে অশ্বের দেশপর্য্যটন ব্যপদেশে যাঙ্গ যাহা ঘটিয়াছিল, তৎসমুদয় কীৰ্ত্তন করেন । ঐ স°শ্রবে তাহাবা মহর্ষি বাল্মীকির অশ্রমস্থিত দুইটি ঋষিবালক কৰ্ত্তক অশ্বের বন্ধন এবং তদানুসঙ্গিক যুদ্ধবিগ্ৰহাদির কথাও বলিলেন। রাম ঐ বালক দুইটির সম্যক্ পরিচয় জানিতে ইচ্ছুক হইয়া, রাজ সভায় নিমষ্টি ভাবে উপস্থিত বাল্মীকিকে তাহাজের পরিচয় জিজ্ঞাসা করিলেঙ্গ " মহর্ষি তখন কুশ ও লবের সম্যক্ পরিচয় দিয়া সীতাকে, পুনগ্রহণ করিবার জন্ত রামচন্দ্রকে বিশেষরূপে অনুরোধ করিতে লাগিলেন। রাম বাল্মীকির অনুরোধে, সীতাকে আনয়ন করিবার জন্য লক্ষ্মণকে প্রেরণ করিলেন। প্রথমে সীতা আসিতে অনিচ্ছ। প্রকাশ করিলেন। রাম তাহা শুনিয়া অতিশয় শোকাকুল হইলেন এবং সীতাকে বিশেষরূপ সাত্বনা দিয়া অযোধ্যায় আনয়ন করিবাব জন্ত, লক্ষ্মণকে পুনরায় প্রেবণ করিলেন । , এইবাবে লক্ষ্মণেব প্রবোধবাক্যে এবং কfতব প্রার্থনায় সভ্যতা অযোধ্যায় আগমন করিলেন। সীতা সমুদয় গুরুঞ্জন ও আত্মীয়দিগের দ্বারা সাদরে গৃহীত। হইলেন। অনস্তর যজ্ঞস্থানে সীতার স্বর্ণময়ী মূৰ্ত্তি অপসারিত হইল এবং সীতা স্বয়ং রামচন্দ্ৰেব পাশ্ববৰ্ত্তিনী হইয়া যজ্ঞকাৰ্য্য সম্পন্ন করিলেন । পদ্মপাতা-৪, ৫, ৩৬-৩৮ | (৮) বিশ্বামিত্র মুনি রাক্ষস বধের জন্য রাম ও লক্ষ্মণকে যখন লইয়া যান, তখন তিনি রাম ও লক্ষ্মণকে নিম্নলিখিত বিয়াসমূহ শিক্ষাদেন–মাহেশ্বরী মহাবিদ্যা, ধমুর্বিদ্যা, শস্ত্রবিদ্যা (হস্তচু্যত না করিয়া যাহাম্বার। প্রহার করা যায়) ; অস্ত্রবিষ্ঠ (হস্তচু্যত कब्रिब्रां यांशंद्यांब्रां ॐथशंब्र कब्रां यांब्र) ; .
