*88 রাজপকে "আপনি বাচকদিগকেই ধন -প্রদান করুন," এই কথা বলিয়া সেই পচ্যমান নামাল পরিত্যাগপূর্বক আহার অন্বেষণে বনমধ্যে প্রস্থান -করিলেন। তখন মহীপতি শৈব্য মন্ত্রীদিগকে আহবান করিয়া, সেই মহর্মিদিগকে প্রত্যহ উড় স্বর ফল প্রদান “করিতে আদেশ দিলেন । মন্ত্রীগণও -প্রত্যহ অরণ্যে গমনপূৰ্ব্বক মহর্ষিগণকে বৃহদাকার উড় স্বর সকল প্রদান করিতে লাগিলেন। এইভাবে কিয়দিন অতিবাহিত হইলে, একদিন মহারাজ শৈব্য ভৃত্যদ্বারা মহর্ষিগণের নিকট সুবর্ণ পূরিত উড় স্বর প্রেরণ করিলেন। সেই উড় স্বর প্রথমে মহৰ্ষি অত্রির হস্তগত হয়। তিনি উহা গ্রহণ করিয়া, গুরুভার বোধ হওয়াতে বুঝিতে পারিলেন যে, ঐ উড় স্বরের মধ্যে সুবর্ণ নিহিত হইয়াছে। সুতরাং তিনি তাহা গ্রহণ করিতে অসন্মত হইয়া প্রত্যপশ করিলেন । অন্যান্ত মহর্ষিগণও তাহ জানিতে পারিয়া, সুবর্ণ গ্রহণের নিন্দ। কবিয়া ঐ উড় স্বর গ্রহণ করিতে অসম্মতি জ্ঞাপন কবিলেন । বশিষ্ঠ বলিলেন “আমরা একটি নিষ্ক গ্ৰহণ কবিলে শত বা সহস্ৰ নিষ্ক গ্রহণের পাপ জন্মে। অতএব এই নিষ্ক গ্রহণ করিলে আমাদিগের নিশ্চয়ই অধোগতি হইবে।” কশ্বপ বলিলেন, “এই জাকজী-কেনি-ভারতীয় পৌরাণিঞ্চ । আছে, তৎসমুদয় একজমের হস্তগত হইলেও তাহার তৃপ্তিলাভ হয় না। श्रङ७त *ांख्रि७१ श्रदलशन कब्रांझे শ্ৰেয়ঃ।” ভরদ্বাজ বলিলেন "মনুষ্কের আশর ইয়ত্বা নাই। রুরুমৃগের শৃঙ্গ উদগত হইলে, সেই মৃগদেহের বৃদ্ধির সহিত শৃঙ্গও যেরূপ বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয়, মঙ্গুষ্যের আশাও তদ্রুপ ক্রমশঃ পরিবদ্ধিত হইয়া থাকে।” গৌতম বলিলেন “মনুষ্যের আশা সমুদ্র তুল্য। এক ব্যক্তি পৃথিবীস্থ সমুদয় পদার্থ গ্রহণ করিলেও, তাহাব আশা পূর্ণ হয় না।” বিশ্বামিত্র বলিলেন “মনুম্ভেব একটি প্রার্থনা সফল হইলেই তৎক্ষণাৎ অপব কামনা তাহাকে আক্রমণ কবে ।” জমদগ্নি কহিলেন “যে ব্রাহ্মণ প্রতিগ্রহে পরাজুর্থ হন, তাহারই তপস্তা অক্ষয় হয় । কিন্তু র্যাহারা প্রতিগ্রহ কবেন, তাহাদিগের তপস্যা অচিবে বিনষ্ট হয়।” অরুন্ধতী কহিলেন, “কেহ কেচ বলেন ধৰ্ম্মার্থ দ্রব্য সঞ্চয় কবা কৰ্ত্তব্য । কিন্তু আমাব মনে হয়, দ্রব্যসঞ্চষ অপেক্ষ তপ:সঞ্চয় কব শ্রেয়স্কব |" পশুসখ বলিল, “ধৰ্ম্ম অপেক্ষ। উৎকৃষ্ট ধন আব কিছুই নাই । লে ভাদিক বশীভূত হইলে কখনই ঐ বন লাভ কবা যায় না।” এই ভ বে সকলেব বক্তব্য সমাপন হইলে, মহর্ষিগণ এক বাক্যে বলিলেন, “যিনি গোপনে এই পৃথিবীতে যত ধাস্ক, পশু, স্ত্রী ও হিবণ্য , উড স্ববেব মধ্যে সুবর্ণ নিহিত কবিষা
