সেই"ীকে দর্শদ করিতে লাগিলেন। এফম গণয়ে নারদ ওঁথার উপস্থিত খইলেন তিনি মহেশ্বরের চারিটি বাম দর্শন করিয়া এবং সেই সুন্দরীকে তথায় উপস্থিত দেখিয়া, পাৰ্ব্বতীকে সকল বিষয় নিবেদন করিলেন । তখন পাৰ্ব্বতী পত্তিকে চতুর্দুখ দর্শন করিয়া অতিশয় ক্রুদ্ধ হইলেন। অতঃপব দেবী শঙ্করের নয়নসমূহ আচ্ছাদিত अथॆांश्वं श्र्रजन । झश्र-नांश्नं-•&० । (७१) বিভিন্ন করে দেবী জগদম্ব বিভিন্ন নামে পরিচিত হইয়া থাকেন । আদিকল্পে তাহার নাম ছিল—জগন্মাতা , দ্বিতীয় কল্পে—জগদযোনী ; তৃতীয়ে— শাম্ভবী, এইভাবে যথাক্রমে বিশ্বরূপিণী নন্দিনী, গণাম্বিক, বিভূতি, স্বভূতি, করিলেন । অমনি চারিদিকে প্রলয়- আনন্দী,বামলোচনা, বরারোহ, সুমঙ্গলf কালীন ভীষণ অবস্থার উদ্ভব হইল । দেবগণ হায় হায় করিতে লাগিলেন। তখন দেবী তাহদের প্রার্থণায় মহেশ্বরের নেত্রাচ্ছাদন পরিহার করিয়া, সেই রূপবতীকে অভিশাপ দিলেন, “যেহেতু তুমি আমার পতিকে বিকৃতাকৃতি করিয়াছ, তজ্জন্ত তুমিও বিকৃতারূপ হইবে ।" এইরূপ বলিবা মাত্র সেই মুন্দরী নারী অতিশয় বিকৃতরূপ প্রাপ্ত হইলেন। তখন সেই নারী বিলয় সহকারে বলিলেন যে, তিনি ৱক্ষার নির্দেশেই তাহাকে ও শঙ্করকে প্ৰণাম করিবার জন্ত আগমন করিয়াছেন, সুতরাং তাছাকে বিনা দোষে অভিশাপ প্রদান করা তাহার উচিত হয় নাই । সেই নারীর বাক্যে দেবীর | মহামায়া, অনস্তা, ভুতমাতা ও উত্তম, এই ষোড়শ নামে তিনি ষোড়শ কল্পে পরিচিত ছিলেন । সপ্তদশকল্পে তিনি সতী নামে দক্ষগৃহে আবিভূত হন। তৎপবে বরাহকল্পে তিনি হিমালয়গৃহে উৎপন্না হইয়া পাৰ্ব্বতী ও উম} নামে খ্যাত হন। ঐ সময়ে কল্পান্তকাল পর্য্যন্ত তিনি শিবের অৰ্দ্ধাঙ্গিনী স্বরূপে বর্তমান ছিলেন । অনন্তর চতুগুণ চবিযুগ অতীত হইলে তিনি মহিষামুরের বধসাধনাথ পুনরায় বিষ্ণুরু সহিত প্রাদ্ধভূত হন। সেই সময়ে তিনি কৃষ্ণপিঙ্গলা, কাত্যায়নী, তুর্গা প্রভৃতি নামে পরিচিত হন । স্কন্দ প্রভা-প্রতা-৭ । ব্ৰহ্মা (১৫৭), (১৯৪) এবং শিব (৫৪) দেখ । (৩৭) বল ও अङ्खलाँत्रो छैनंदिङ ङहेज । डिनि जुश्वन अडिसन नांबक ब्रङांक्र-जमद्र झूरे
