পাতা:জীবনীকোষ-ভারতীয় পৌরাণিক-দ্বিতীয় খণ্ড.pdf/৯৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

тэмъ и তাহাতেও পিতামহ ও বিষ্ণুর অজ্ঞান ও মোহ নাশ না হওয়ায় এক चडूठ দিব্য জ্যোতি র্ত্যহাদের দৃষ্টি গোচর হইল। অনন্তর কিয়ৎকাল পরে উহার মধ্যে আর একটি দিব্য জ্যোতি দৃষ্ট হইল । তাহ দেখিয়া ব্ৰহ্মার পঞ্চম মস্তক ক্রোধে জলিয়া উঠিল । ক্ষণকাল মধ্যে সেই তেজোমণ্ডলও লীনলোহিত মহাপুরুষরূপে প্রাচুভূতি হষ্টল। ব্রহ্মা তাহাকে প্ৰগলভ ভাবে । আহান করাতে মহেশ্বর ক্রুদ্ধ হইয়৷ তাহাকে বলেন, যে কল্পে ব্রহ্মারও লয় কালভৈরবকে প্রেরণ করেন এবং ঐ কালভৈরব শঙ্করের আদেশে,পিতামহের সহিত ঘোরতর সংগ্রাম করিয়া তাহার একটা মস্তক ছিন্ন করিয়া ফেলিলেন । পূৰ্ব্বে ব্রহ্মার পাঁচটি মস্তক ছিল। কিন্তু তদবধি তিনি চতুর্মুখ হইলেন। এইরূপে মস্তক কৰ্ত্তিত হওয়ায়, ব্রহ্ম। পঞ্চভ প্রাপ্ত হইলেন কিন্তু মহাদেব তাহাকে পুনর্জীবিত করিয়াদিলেন। কুৰ্ম্ম-উ-৩১ । ( ১৯২ ) চৈতন্তস্বরূপ, অনাদি নারায়ণদেব স্বকীয় শক্তিরূপ প্রকৃতির সহিত সঙ্গত হইয়া, স্বীয় মূৰ্ত্তি প্রকৃতি হইতে, এই সমগ্র জগৎ স্বজন করিলেন । এই বিশ্বরূপ ভগবান নারায়ণ দেবই সৰ্ব্ব-লোক-পিতামহ ব্ৰহ্ম বলিয়া বিদিত। কুৰ্ম্ম-উ-se । ( ১৯৩) পুরাকালে ব্ৰহ্মার অতি তীব্র তপস্তার ফলে, তাহার মুখ হইতে অষ্টাविः भृशंश्ांश् ७ ख्र१ि ७१श्झ१ि জীবনী-কোষ-ভারতীয়-পৌরাণিক । নির্গত হয় । সৰ্ব্ব প্রথমে ব্ৰহ্মাণ্ড পুরাণ আবির্ভূত হয় এবং তাহার পরে অস্তান্ত পুরাণ এবং পুরাণের পর তাহার চারিমুখ হইতে চারি বেদ বহির্গত হয় । ব্ৰহ্মাই দশ সহস্ৰ শ্লোক সমন্বিত ব্রাহ্মপুরাণ মরীচিকে কীৰ্ত্তন করেন। এতদ্ভিন্ন তিনি ব্রহ্মাণ্ডতত্ত্ব অবলম্বন করিয়া ভবিষ্যকল্প সমূহেরও বর্ণনা করেন। তৎসমুদয় ভবিষ্যপুরাণে লিপিবদ্ধ আছে। স্কন্দ-প্রভা-প্রভা-২ । ( ১৯৪ ) পাৰ্ব্ব তীর প্রশ্নের উত্তরে শঙ্কর হয়, তাহার নাম মহাকল্প । এইরূপ এক এক মহাকল্পে, এক এক ব্রহ্মার লয় ও অপর এক ব্রহ্মার উদ্ভব হইয়া থাকে । তাহদের নামও পৃথক । প্রথম স্বাক্ট কালে পিতামহ ব্ৰহ্মার নাম ছিল বিরিঞ্চি । তাহার পর যথাক্রমে–পদ্মভূ, স্বয়স্থ, পরমেষ্ট, সুরজ্যেষ্ঠ হেমগর্ভ, শতানন্দ ও চতুৰ্ম্মপ ব্রহ্ম। প্রাচুভূতি হন। স্কন্দ-প্রভা-প্রভা-৭,২২ । ( ১৯৫ ) প্রভাস ক্ষেত্রে পিতামহ ব্ৰহ্ম। চতুৰ্ব্বিংশতি তত্বের সহিত ‘বাল' নামে কীৰ্ত্তিত হইয়া, বালরূপ ধারণ করিয়া স্বয়ং অবস্থান করেন । স্কন্দ-প্রভা-প্রভt৯ । ( ১৯৬ ) ব্ৰহ্মা স্থষ্টিকাৰ্য্যে প্রবৃত্ত হইলে, প্রথমে স্বাক্ষস্থূব মছুর উৎপত্তি হয়। সেই মন্থর অধিকারকালে পিতামহের দক্ষিণ চক্ষু হইতে স্থধ্যের প্রাচুর্ভাব शञ्च । कन्द-यङी-aधलj*** { { अ*१)