পাতা:জীবনীকোষ-ভারতীয় পৌরাণিক-প্রথম খণ্ড.pdf/২৫৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জীবনীকোষ—ভারতীয়—পৌরাণিক। [ ১৮৭ 龜會團曾@疊曾感粵壘■■■魯矚曾鬱醇■■■轉醇灣鹽 @ 曾粵學羈聽疊會硬壘■■■■■尊疇 電學■■鱷彎壘龜雪 poчр TTSS00TTTTA ACTaaaaaa aAATTTAAA AAAAA AAAA AAAA AAAA AAA AAAATTTTaaaaaaTtAAttttAtttHHttttttttttttt সিদ্ধক্ষেত্রে শিখণ্ডি নামক পৰ্ব্বতে শিখণ্ডী নামে আৰিভূত হইয়াছিলেন । তখন বাচঃশ্রবণ, ঋচীক, শাবাস, ও দৃঢ়ব্ৰতু নামক তপোনিরত মহাসত্ব সম্পন্ন মহাদেবের চারি পুত্রের আবির্ভাব হইয়াছিল । (ব্রহ্মাও) । (৩) বরাহ কল্পে দ্বিতীয় দ্বাপর যুগে প্রজাপতি দেবদেব সত্য নামে ব্যাস হইয়াছিলেন । সেই সময়ে মহাদেব জগতের হিতকামনায় স্থতার নামে আবিভূত হইয়াছিলেন। সেই সময়ে মহাদেবের দুন্দুভি, শতরূপ, ঋচীক, ও কুতুমান নামে চারি পুল্ল জন্মে। র্তাহার যোগাবলম্বনে ব্ৰহ্মত্ব প্রাপ্ত হইয়া রুদ্রলোকে গমন করেন । (বায়ু) । । মনে মনে সমস্ত দেখিয়া যত্ব (৪) ঋচীক ও সত্যবতীর চরুভক্ষণ- | সহকারে শ্বাস পরিত্যাগ করিলেন । জনিত ঘটনাটি কালিকা পুরাণে | তাহার নিশ্বাস-বায়ু হইতে দুইটি নিম্নলিখিতরূপ আছে। ঋচীক ভৃগুর | চরু - নিস্থত হইল ; ভৃগু পুত্রপুত্র। ঋচীক বিবাহ করিবার মানসে | বধূকে সেই দুইটি চরু দিয়া ভ্রমণ করিতে করিতে কান্যকুজে | বলিলেন, “তোমার মা অশ্বখ বৃক্ষ গমন করেন। তথায় পুত্রাভিলাষে । আলিঙ্গন করিয়া এই আরক্ত চরু তপঃপরায়ণ মহারাজা গাধির নিকট | ভোজন করিবেন। আর তুমি তাহার গুণবতী কন্যা সত্যবতীকে | উড়ম্বর বৃক্ষ আলিঙ্গন করিয়া এই বিবাহ করিবার প্রার্থনা জানাই- | শুক্লবৰ্ণ চরু ভক্ষণ করিবে । কিন্তু লেন। গাধিরাজ কৌলিক প্রথাকু- | সত্যবতী ভ্রমক্রমে অশ্বখ বৃক্ষ যায়ী এক সহস্র এককৰ্ণ কৃষ্ণবর্ণ- আলিঙ্গন করিয়া রক্তবর্ণ চরু এবং বিশিষ্ট অশ্ব, শুদ্ধস্বরূপ পাইলে বিবাহ । তাহার মাতা শুক্লবৰ্ণ চকু ভোজন দিতে সন্মতি জ্ঞাপন করিলেন। করিলেন। ভৃগু পুনৰ্ব্বার আগমন जांब्रांथनां कब्रिग्नां ७क गझ्ट्व अर्थ <थांशुं श्न ७डू९ ठांश भांतिब्रांजरक প্রদান করিয়া সত্যবতীকে বিৰাহ করেন। মহাত্মা ভৃগু পুত্রবধূকে দর্শনার্থ ঋচীক-আশ্রমে আগমন করিলেন। খাচীক ও সত্যবর্তী তাহার পাদবন্দনা করিলেন । ভৃগু পুত্রবধু দর্শনে অতিমাত্র গ্রীত হইয়া তাহাকে বর প্রার্থনা করিতে বলিলেন । তদনুসারে সত্যবর্তী আপনার জন্য বেদপারগ তপোনিষ্ট পুত্র এবং মাতার জন্য অমিত বিক্রমশালী বীর পুত্র প্রার্থন করিলেন । ভৃগু “ইহাই হইৰে” বলিতে বলিতে ধ্যানমগ্ন হইয়৷