পাতা:জীবনীকোষ-ভারতীয় পৌরাণিক-প্রথম খণ্ড.pdf/৪৪৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জীবনী-কোষ—ভারতীয়--পৌরাণিক । כ4ט ] হইতেছ। আমি গোলকে থাকিতেই গঙ্গাপুত্ৰ—কাৰ্ত্তিকেয়ের অন্যনাম। শিব তোমার এই বৃত্তত হইয়াছে ! তুমি জ্ঞান-১৯ | বার বার এই অসদাচরণ করিতেছ, আর গঙ্গেশ্বর— গঙ্গাদেবী কাণীর আনন্দ আমি প্রেমে সব ক্ষম করিতেছি । হে লম্পট! তুমি এই প্রিয় ভাৰ্য্যা লইয়া গোলক হইতে দূর হও। তাছা না श्हेल ८ठांभांद्र किङ्कण्डझे मत्रल नाझे । বিরজা, শোভা, প্রভা, শান্তি ও ক্ষমা নামী গোপিকার সহিত তোমার লাম্পট্য ব্যবস্থারও আমি ক্ষমা করিয়াছি। কৃষ্ণের প্রতি রাধিকার এই উক্তি শুনিয়া গঙ্গ। সেই স্থান পরিত্যাগপূৰ্ব্বক স্বীয় জলরাশিতে প্রবেশ করিলেন । রাধিক গঙ্গাকে তখন গণ্ডুষে পান করিতে উদ্যত হইলেন। গঙ্গ। ইহা জানিতে পারিয়া কৃষ্ণের চরণে আশ্রয় লইলেন । এদিকে জলাভাবে সমুদয় বিশ্ব বিনষ্ট হইবার উপক্রম হইলে ব্রহ্মাদি দেবগণ কৃষ্ণের শয়ণাপন্ন হইলেন । কৃষ্ণ গঙ্গাকে র্তাহার পদাঙ্গুষ্ঠ নথাগ্র হইতে বহির্গত করিয়াছিলেন। তদবধি গঙ্গা বিষ্ণুপদী নাম প্রাপ্ত হইয়াছেন। পরে ব্রহ্মার অনুরোধে কৃষ্ণ গঙ্গাকে গান্ধৰ্ব্ব মতে বিবাহ করেন। ব্রহ্মবৈ-প্রকৃ-১২, ১৩ । গঙ্গাকেশব—কাশীস্থিত একটী শিবলিঙ্গ। স্কন্দ-কাশী-পু৩৩। গঙ্গাদিত্য— কাশীস্থিত দ্বাদশ আদিত্যের অন্যতম । স্কন্দ-কাশী-পূ.৪৬। গঙ্গাধর—মহাদেবের অন্যনাম। বায়ু-২৫। কাননে এই গঙ্গেশ্বর লিঙ্গ স্থাপন করেন। স্কন্দ-কাশী-উ-৯১ শাপগ্ৰস্ত গঙ্গ। মহাকাল বনস্থিত এক শিবলিঙ্গের অৰ্চনা করিয়া শাপমুক্ত হন। তদবধি সেই লিঙ্গ, গঙ্গেশ্বর নামে খ্যাত श्ब्रां८छ् । ऋन-श्रीदछछू-8२ ।। গজ--(১) তিনি বৈবস্বতের পঞ্চ পুত্রের অন্যতম। ইনি কিস্কিন্ধ্যায় বাস করিতেন এবং বানরদিগের একজন দলপতি ছিলেন। সুগ্ৰীবের আহবানে সীতার অন্বেষনার্থ বহুসহস্র বানর সৈন্যসহ তিনি কিস্কিন্ধ্যার উপস্থিত হইয়াছিলেন। রামা-কিস্কিন্ধ্যা-২৯; লঙ্কা-২৩। (২) ব্ৰহ্মা গজনামক মেঘকে পূৰ্ব্বদিকে দশ সহস্র মেঘের অধিপতি করিয়াছিলেন। স্কন্দআব চতু ৪৪। (৩) মহিষাসুরের তেত্রিশ জন মন্ত্রির অন্যতম গজ। সৌর-৪৯ । সুগ্ৰীব সহচর জনৈক বানর। স্কন্দ ব্ৰহ্ম-সেতু-৪৯ । জকর্ণ-–(১) গজকর্ণ নামক একজন যক্ষ ছিল। মহাভা-সভা-১০ । (২) সকলের মঙ্গলকারী গজকর্ণ গণেশ কাণীর পশ্চিম দিকে অবস্থান করেন। স্কন্দকাশী-উত্ত-৫৭। দানবেন্দ্র গজকর্ণ পাতালে বাস করিতেন। বায়ু ৫০ । জবক্ত—গণেশের অন্যনাম। অগ্নি-৭১। জিবক্তা—পাৰ্ব্বতীর শরীর সস্তৃতা