૭ાrર ] खोदनो-८कांश-उांब्रउँौद्र-cशाब्रांभिक । তুলসী পত্র গণেশ পূজায় আর ব্যবহার্য তখন মহাদেব সেই মুখনিস্থত কুমারকে নহে। ব্রহ্মবৈ। (৪) একদা মহাদেবের মনের মধ্যে এইরূপ চিন্তার উদয় হইল যে পৃথিবী, জল, অগ্নি ও বায়ুর মূৰ্ত্তি দেখিতেছি, কিন্তু আকাশের কোনও মুক্তি দেখিতেছিনা কেন ? এই ভাবিয়া তিনি হস্তি করিলেন। সেই সময়ে তাহার মুখ হইতে এক তেজস্ব কুমার তাহার চতুদিক উদ্ভাসিত করিয়া আবির্ভূত হইলেন। ঐ কুমার রুদ্রদেবের সমুদয় গুণসম্পন্ন সাক্ষাৎ রুদ্রদেব সদৃশ ছিলেন। তিনি আবির্ভূত হইবা মাত্র তাহার সৌন্দর্য্যে, অবয়বে ও রূপে দেবগণ মুগ্ধ হইলেন। উমাদেবীও তাহার রপে মুগ্ধ হইয়া অনিমিষ নয়নে তাহাকে দেখিতে লাগিলেন । ইহাতে মহাদেব অতিমাত্র কুপিত হইয়া সেই কুমারকে শাপ দিলেন যে “তোমার মুখ হাতীর মুখের মত হওক, উদর লম্বিত হওক ও সর্প তোমার উপবীত হওক” । এই সময়ে মহাদেবের শরীর ক্রোধে কম্পিত হইতেছিল এবং র্তাহার প্রতি লোমকূপ হইতে নানাবিধ বিনায়ক সকল সমুৎপন্ন {ও—দেব্যক্ষের অন্যতম পুত্র । সম্বোধন করিয়া কহিলেন “বৎস! তুমি আমার তনয় হইলে, তোমার নাম বিনায়ক, বিঘ্নকর, গজানন, ভবাত্মজ ও গণেশ হইল। এই বিনায়কগণ তোমার অনুচর হইল। তুমি সকলের আগে পূজ। পাইবে” । তৎপর দেবগণ র্তাহার স্তুতি করিতে লাগিলেন এবং দেবী গৌরী তাহাকে পুত্রত্বে পরিগৃহীত করিলেন। বর-২২, ২৩ । (৫) শৈলসুতা উমা স্বীয় দেহমল হইতে পীনবক্ষ, সুলক্ষণ, চতুৰ্ভুজ ও গজাননকে স্বষ্টি করেন। তিনি বিনায়ক নামেও খ্যাত। १ोम-6 8 | গণেশ্বর—(১) বিষ্ণুর অন্ত নাম। মহাভা অনুশা-১৪৯। ত্রিপুর বিনাশের জন্য গণtধ্যক্ষ গণেশ্বর মহাদেবের সঙ্গে গমন করিয়াছিলেন। সৌর ৩৫ । (২) গণেশ্বর কাণীস্থিত একটা শিবলিঙ্গ। কাশী-৯৭ । જોર્જ মথুরা-১২ । দেবযক্ষ ও অখণ্ড দেখ । ওকণ্ডু-গণ্ডকণ্ডু নামক কুবেরের এক হইল। তখন ব্রহ্মা তথায় উপস্থিত হইয় | যক্ষ অনুচর ছিল । মহাভা সভা-১০ । বলিলেন—“প্রভো! শূলপাণে! আপনার ওকৗ—(১) বিষ্ণুকে আরাধনা করিয়৷ মুখ হইতে উৎপন্ন কুমার এই বিনায়ক গণের নেতা ইউন। বিনায়কগণ র্তাহার অনুচর হউক এবং আকাশ মধ্যে অবস্থান করুক” । এই কথা বলিয়া ব্ৰহ্মা তথা হইতে প্রস্থান করিলেন। গণ্ডকী তাহাকে পুত্ররূপে লাভ করেন। বরা-১৪৪ । (২) দেবামুর যুদ্ধে স্কন্দ দেবসেনাপতি পদে বৃত হইলে গণ্ডকী নদী র্তাহার সাহায্যার্থ স্বীয় অনুচর সুবাহুকে প্রদান করিয়াছিলেন । বাম-৫৭। ।
