পাতা:জীবনীকোষ-ভারতীয় পৌরাণিক-প্রথম খণ্ড.pdf/৭৮৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৭১ং j জীবনীৰোধ-ভারতীয়-পৌরাণিক । কুৰ্ম্মপুউক্ত১১ । বশিষ্ঠের পৌত্র ও যজ্ঞানুষ্ঠানে প্রবৃত্ত হন ; কিন্তু বশিষ্ঠের শক্তির পুত্র। তিনিই মৈত্রেয়কে বিষ্ণু অনুরোধে উক্ত কাৰ্য্য হইতে বিরত পুরাণ বৃত্তান্ত বলেন । বিশ্বামিত্র প্রেরিত রাক্ষস কর্তৃক স্বীয় পিতা নিহত হইলে, তিনি ক্রোধবশতঃ রাক্ষস বিনাশী এক যজ্ঞের অনুষ্ঠান করেন । বশিষ্ঠের উপদেশে পরে সেই যজ্ঞ হইতে নিবৃত্ত হন । তিনি উক্ত কার্য্যে বিরত হইলে, মহাত্মা পুলস্ত্য বংশরক্ষণ হইল দেখিয়া, সমুদয় বিদ্যায় পারদর্শী হইবে বলিয় তাহাকে এক বর দেন। বিষ্ণু১ম-১ । বরাহকল্পের নবম দ্বাপরে মহাদেব ঋষভ নামে ধরাতলে অবতীর্ণ হন। তখন পরাশর, গর্গ, ভার্গব ও অঙ্গির নামে তাহার বেদপরায়ণ চারি পুত্র জন্মে। লি-২৪ । বরাহকল্পের ষড়বিংশ দ্বাপরে কলিকালে পরাশর ৰ্যাস নামে খ্যাত ছিলেন । তৎকালে মহাদেব ভট্টবট নগরে সহিষ্ণু নামে অবতীর্ণ হন। র্তাহার উলুক, বিদ্যুত, সম্বুক ও আশ্বলায়ন নামে মাহেশ্বর যোগাবলম্বী চারি পুত্র ছিল। লি-২৪ । পরাশর বশিষ্ঠের পৌত্র ও শক্তির পুত্র। অদৃশুন্তীর গর্ভে র্তাহার জন্ম হয়। রুধিররাক্ষস শক্তিকে ভক্ষণ করিবার পর পরাশরের জন্ম হয় । পরাশর হইতে মৎস্তগন্ধীর গর্ভে, কৃষ্ণদ্বৈপায়ন জন্মগ্রহণ করেন । লি৬৩। পরাশর বয়ঃপ্রাপ্ত হইয়া পিতৃহস্তার শাস্তি বিধানার্থ রাক্ষসবিনাণী रुन। उँशब्र ७हे कांप्रीं गरुडे श्बा সৰ্ব্বশাস্ত্রপারদর্শী হইবার জন্য পুলস্ত্য বর দেন। লি-৬৪ । মহর্ষি পরাশরের সন্তানেরা গেীর, নীল, কৃষ্ণ, শ্বেত, হ্যাম ও ধূম্র এই কয় শাখায় বিভক্ত হইয়া বহু বংশ বিস্তার করিয়াছেন । র্তাহীদের শক্তি, পরাশর ও বশিষ্ঠ এই তিনটী আর্ষের প্রবর। মৎ-২০১। বরাহকল্পের নবম দ্বাপরে সারস্বত ব্যাসের প্রাদুর্ভাব হইলে, মহাদেব ঋষভ নামে অবতীর্ণ হইবেন । তখন র্তাহার পরাশর, গার্গ্য, ভার্গব ও আঙ্গিরা নামে বেদপারগ भशंथ ব্ৰহ্মজ্ঞানসম্পন্ন পুত্র চতুষ্ঠয় আবিভূতি । হইয়া তপস্যাচরণ ও অভিশপ্তগণের প্রতি অনুগ্রহ প্রকাশপূৰ্ব্বক অস্তিমে যোগ ও ধ্যানবলে রুদ্রলোক লাভ করিবেন। ব্ৰহ্মাও-২৩ ৷ পৈল ঋষি যজুৰ্ব্বেদের মন্ত্রগুলি লইয়া দুই ভাগে । বিভক্ত করেন ; এবং পরে আবার দুই ভাগে বিভাগ ও পুনৰ্ব্বার সংযোগ করিয়া, স্বীয় শিষ্য ইন্দ্রপ্রমতিকে একটা ও বাস্কলকে দ্বিতীয়ট প্রদান করেন। মহর্ষি বাস্কল চারিখানি সংহিত প্রণয়ন করিয়া শুএষা নিরত হিতাকাজী প্রিয় শিষ্য বোধকে প্রথম শাখা, অগ্নিমঠরকে দ্বিতীয় শাখা, পরাশরকে তৃতীয় শাখা এবং যাজ্ঞবল্ক্যকে চতুর্থ