বদরিকাশ্রম-তারকাসুর-বধ-গমনোন্তত স্বন্দের সাহায্যাৰ্থ বদরিকাশ্রম-তীর্থ পদ্মাবতী ও মাধবী নামী দুই অনুচরকে প্রেরণ করেন । বাম-৫৭ | বদান্ত—মহর্ষি বদান্ত্যের কন্যা সুপ্রভাকে অষ্টাবক্র ঋষি বিবাহ করেন। মহাভা করিতে আশ্রমে প্রত্যাগমন করেন। তাহার নয়ন-নির্গত অশ্রধারায় এক । নদীর উৎপত্তি হয়। পিতামহ ব্ৰহ্মা সেই জলধারাকে পুত্রবধু পুলোমার অনুসরণ করিতে দেখিয়া তাহার নাম বধূসর রাখেন। মহাভা-আদি-৫। অয়শ-১৯-২১ । শিবপুরাণ মতে বধ্যশ্ব—(১) মুগল আত্মজ মহৰি ইঙ্গ (ধৰ্ম্ম-৪৩) বদান্তের কন্যার নাম প্রভ । বধ—কগুপের ঔরসে খসার গর্ভে কতিপয় অতি ভীষণ পুত্র উৎপন্ন হয়। তাহদের মধ্যে জ্যেষ্ঠ পুত্র মাতাকে যক্ষণ অর্থাৎ ভক্ষণ করিতে চাহিয়াছিলেন বলিয়া পিতা কগুপকর্তৃক যক্ষ নামে অভিহিত হন। ঐ যক্ষ, অজ ও খণ্ড নামক পিশাচদ্বয়ের দুই কন্যা ব্রহ্মধন ও জন্তুধনাকে বিবাহ করেন। বধ ঐ জন্তুধনার সেনের তনয় । বধ্যশ্বের পত্নী মেনকা হইতে যমজ পুত্র-কন্যা জন্মে। পুত্রের নাম দিবোদাস ও কন্যার নাম অহল্যা। হরি হরি-৩২। (২) মুদগল-তনয় ব্রহ্মিষ্ঠের রাজ্ঞী ইন্দ্রসেনা এক পুত্র প্রসব করেন। র্তাহার নাম বধ্যশ্ব । বধ্যশ্ব হইতে মেনকার গর্ভে এক মিথুন উৎপন্ন হয়। ঐ মিথুনের একজন রাজর্ষি দিবোদাস ও অপর যশস্বিনী অহল্যা । বায়ু৯৯। (ধাতুর্ধন ?) গর্ভজাত অন্যতম রাক্ষস। বন্ত্রি অশ্ব—(বগ্র্যস্থ) (S) भर्षेि विश्व]ं ७ এই রাক্ষসেরা সকলেই স্থৰ্য্যামুচর এবং সৰ্ব্বদা সূর্য্যের সহিত ভ্রমণ করিয়া থাকেন। বধের দুই পুত্র বিল্প ও শমন । বায়ু-৬৯। খসা ও আপ দেখ। বধিরান্ধ—পাতালের ভোগবতী নগরবাসী মুরসা ভূজঙ্গীর সহস্ৰ তনয়ের অন্যতম । भशंउ-छेन्-२०२ ।। বধূসর–একটা নদীর নাম। মহর্ষি ভৃগুর পত্নী পুলোমাকে পুলোমা রাক্ষস হরণ কালে, পথিমধ্যে চ্যবন মুনির জন্ম হয়। চাবনের দর্শনেই রাক্ষস পুলোমা ভস্মীভূত র্তাহার পুত্র সুমিত্র ঋগ্বেদের মন্ত্রদ্রষ্ট ঋষি ছিলেন। তাহারা অগ্নির স্বতি করিয়া অনেক ঋকৃমন্ত্র রচনা করেন। ঋক্-১০৬৯৷১। (২) দেবশিল্পী বিশ্বকৰ্ম্ম৷ বৈবস্বত যমের যে সভা নিৰ্ম্মাণ করিয়াছিলেন তথায় বধ্যশ্ব প্রমুখ বহু রাজন্তবর্গ উপস্থিত হইয়া যমের উপাসনা করি তেন। মহাভা সভা ৮। (৩) ভৃগুবংশীয় আপিশলি, খাণ্ডব, কায়ুন প্রভৃতি ঋষিগণের ভৃগু, বগ্র্যশ্ব ও দিবোদাস এই এই তিনটা আর্ষেয় প্রবর। মৎ-১৯৫। হয়। ভৃগুপী পুলোমা সন্তোজাত শিশু বত্রিমতী—এক রাজৰ্ষির কন্যা। তাহার পুত্র ক্রোড়ে লইয়া, রোদন করিতে স্বামী নপুংসক ছিলেন বলিয়া, তিনি
