পাতা:জীবনীকোষ-ভারতীয় পৌরাণিক-প্রথম খণ্ড.pdf/৯৬২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জীবনীকোষ—ভারতীয়—পৌরাণিক। দক্ষের অন্যতম কন্যা উর্জ বশিষ্ঠের পত্নী ছিলেন। বায়ু-১০ । প্রস্থতি 6#९ ।। বরাহকল্পের ত্রয়োদশ দ্বাপরে মহা দেবের অন্যতম অবতার বালির সুধামা, বশিষ্ঠ প্রভৃতি পুত্র ছিলেন। বায়ু ২৩ ; লি-২৪ । বালি দেখ । বশিষ্ঠ মহারাজ দশরথের অন্যতম মন্ত্রী ও পুরোহিত রূপে ব্রতী ছিলেন। তিনি দশরথের পুত্রেষ্টি যজ্ঞ সম্পাদন করেন । রামা-আদি-৮–২২ । মহাবল বিশ্বামিত্র একবার বশিষ্ঠের আশ্রমে আসিয়া অতিথি হন । বশিষ্ঠদেব তাহার সবল নামী হোমধেনুর সাহায্যে নানা প্রকার সুস্বাদু খাদ্য ভোজনাদি উপস্থিত করিয়া, সানুচর বিশ্বামিত্রকে পরিতৃপ্তির সহিত ভোজন করান। তখন বিশ্বামিত্ৰ সবলার ঐরূপ অলৌকিক ক্ষমতা দেখিয়া, গাভীটী তাহার নিকট প্রার্থনা করেন। বশিষ্ঠ তাহ দিতে অস্বীকার করাতে, তিনি বলপূৰ্ব্বক গাভী হরণ করেন। তখন বশিষ্ঠ স্বীয় ব্রহ্মতেজ প্রভাবে তোমধেমুর সাহায্যে অসংখ্য সৈন্ত স্বষ্টি করিলেন । সেই সৈন্তাগণ বিশ্বামিত্রের সৈন্তদিগকে সংহার করিতে লাগিল । তাহা দেখিয়া বিশ্বামিত্র ক্ষাত্রবল অপেক্ষা ব্ৰহ্মবলের শ্রেষ্ঠত্ব বুঝিয়া, বশিষ্ঠকে পরাস্ত করিবার জন্ত মহাদেবের শরণাপন্ন হইলেন । মহাদেবের নিকট দিব্যাস্ত্র تذهي t লাভ করিয়া তিনি পুনরায় বশিষ্টকে আক্রমণ করিলেন। কিন্তু বশিষ্ঠের ব্ৰহ্মদণ্ডের নিকট র্তাহার শিবদত্ত দিবাস্ত্রও বিফল হইল দেখিয়া, পরাভব স্বীকার পূর্বক তিনি ব্রাহ্মণৰ লাভের জন্য তপস্যা করিতে প্রস্থান করিলেন । রামা-আদি-৫৩-৬০ ; মহাভা-আদি১৭৫ ; দেবীভা-৩স্ক-১৭ । বশিষ্ঠ ইক্ষাকু বংশের কুলপুরোহিত ছিলেন ও দশরথের পুত্রদের জাতকৰ্ম্ম, বিবাহ, অভিষেক, অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া প্রভৃতি কার্য্যে পৌরহিত্য করিতেন । দশরথের মৃত্যুর পরও তিনি ইক্ষাকু বংশের বিশেষ হিতকারী পরামর্শ-দাতা ছিলেন । রামায়ণের আদি ও অযোধ্যা কাণ্ডে বশিষ্ঠের সঙ্গে ইক্ষাকু বংশের এই সম্বন্ধের পরিচয় নিম্নলিখিত অধ্যায়গুলিতে পাওয়া যায়। রামা-আদি १, w, >>, >°, >w, २२, २>, २२, و ۹۰-۹s وه: با وهب وه ها -49 و۹۹ ৭৭ অযো-৩, ৫, ১৪, ৩৭, ৬৬–৭২, ৭৬, ৮১, ৮২, ৯০–৯৩, ৯৯, ১ • e, من ما - تي إنه لا لاســه ه لا وعيه لا و8 ه لا নিমি নামে ইক্ষাকুর এক পুত্র ছিল। তিনি একবার এক দীর্ঘ যজ্ঞের অনুষ্ঠান করেন। সেই যজ্ঞে প্রথমে বশিষ্ঠকে বরণ করেন ও পরে অত্রি, অঙ্গিরা, ভূওঁ প্রভৃতি মুনিদিগকে বরণ করেন। সেই সময়ে বশিষ্ট নিমিকে কহিলেন, “ইন্দ্র পূর্কেই আমাকে বরণ করিয়াছেন,