পাতা:জীবনী-কোষ - দ্বারকানাথ বসু.pdf/৩১৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ফ্রাঙ্কলিন দশাহেতু যৎসামান্ত লেখা পড়া শিখিয়া, দশ বৎসর বয়সে ইনি বিদ্যালয় পরিত্যাগ পূর্বক অর্থেীপার্জনার্থ নিযুক্ত হইলেন। ছাপাথানার কার্য্য শিক্ষা করিয়া তাহাতে অভিজ্ঞতা লাভ করিলেন । বিদ্যালয়ের সহিত ইনি বিদ্যাচর্চা ত্যাগ করেন নাই। দিবসের কার্য্যাবসানে যে সময় পাইতেন, তাহা আত্মোন্নতিতে নিয়োগ করিতেন। ১৭৩২ খৃষ্টাব্দ ইনি বিখ্যাত পঞ্জিকা প্রকাশিত করেন। যুবকদিগের শিক্ষার্থ উক্ত পুস্তকে উপদেশ পূর্ণ প্রবন্ধ সকল সন্নিবেশিত করিতেন। এই সকল প্রবন্ধ এত উৎকৃষ্ট যে, অদ্যাপি সে সমস্ত আগ্রহ সহকারে অধীত হইয়া থাকে। ব্যবসায়ে উন্নতির সহিত বিদ্যার ও জ্ঞানের উন্নতি করিয়া, ইনি সকলের শ্রদ্ধার পাত্র হইলেন । অতঃপর ফ্রাঙ্কলিন রাজকাৰ্য্যে নিযুক্ত হইয়া সাধ্যানুসারে স্বদেশের উপকার সাধনে যত্নবান হইলেন। আমেরিকার সহিত ব্রিটিশরাজের বিবাদ আরম্ভ হইলে, ইনি স্বদেশের দূতস্বরূপ ইংলণ্ডে গমন করেন। অতঃপর ফান্সের রাজধানীতে, স্বদেশের দৌত্যকার্য্যে অবস্থান করেন। ইউনাইটেডষ্টেট স্বাধীন হইলে, ইনি হৃষ্টচিত্তে দেশে প্রত্যাবর্তন করিলেন। [ లిరిన ] রক্ষণাবেক্ষণ মহম্মদ অতঃপর ফাঙ্কলিন যাবজীবন স্বদেশের মঙ্গলের জন্ত চেষ্টত হইলেন । ইহার চেষ্টায় অনেক সৎকার্য্যের অনুষ্ঠান হইল । রাজকাৰ্য্যে নিযুক্ত থাকিতেন বলিয়া, ইনি বিজ্ঞান চর্চা ত্যাগ করেন নাই। ঘুড়ীর সাহায্যে ইনি মেঘের বৈদ্যুতিক তত্ত্বের বিষয় আবিষ্কার করিয়া বিজ্ঞানবিদ পণ্ডিতদিগকে বিস্ময়াপন্ন করেন। ১৭৯০খৃষ্টাব্দে এই মহাত্মা মানবলীলা সম্বরণ করেন। ইনি ১৮১৯ খৃষ্টাব্দে 8C C지 하 গ্রহণ করেন । ইহার পিতার নাম এডওয়ার্ড এবং মাতার নাম ম্যারিয়া লুইস ভিক্টোরিয়া। ইনি ১৮৩৭ খৃষ্টাব্দে ব্রিটিশ সিংহাসনে আরূঢ় হন। ১৮৪০ খৃষ্টাব্দে রাজকুমার এলবার্টের সহিত ইহঁীর পরিণয় হয়। ১৮৬১ধৃষ্টাব্দে ইনি বৈধব্যদশায় পতিত হইয়াছেন । সিপাইযুদ্ধের পর ১৮৫৭ খৃষ্টাব্দে, মহারাণী ভারতবর্ষের শাসনদও স্বীয় হস্তে গ্রহণ করিয়াছেন। মহম্মদ-মুসলমান ধৰ্ম্মের প্রবর্তক। हेनि ९१० ९४ारक মক্কানগরে জন্ম গ্রহণ করেন। অল্প বয়সে পিতৃবিয়োগহেতু, ইনি কোনরূপ শিক্ষাe প্রাপ্ত হন নাই। যিনি ইহার করিতেন, তিনি