পাতা:জীবনী শক্তি - প্রতাপচন্দ্র মজুমদার.pdf/৬৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

P সপ্তম অধ্যায়। () মতে বাল্যকালে বিবাহ দেওয়া কখনই উচিত নহে। ইহাতে। শারীরিক, মানসিক এবং বৈষয়িক প্রভৃতি সকল বিষয়েই অবনতি হইয়া থাকে । আজ কাল এ বিষয়টি অনেকেই হৃদয়ঙ্গম করিতে পারিয়াছেন বটে, কিন্তু কাৰ্য্যে এখনও সম্যক পারদর্শিতা দেখাইতে পারিতেছেন না। শিক্ষিত, অশিক্ষিত সকলেরই এ বিষয়ে বিশেষDY DDDDDDS S q SDS DBS DBDBDD S BDBLBDB উঠাইয়া দেওয়া কৰ্ত্তব্য। বাল্যবিবাহ নিবারণই উন্নতি সাধনের প্রধান সোপান। আজ কাল ইউরোপীয়দিগের অনুকরণে আবার অন্য এক দোষ সংঘটিত হইতেছে। তাহাও পরিহার করা উচিত। প্রায়ই বিলাত-প্ৰত্যাগত দেশীয় শিক্ষিত যুবকেরা এবং এদেশীয় উচ্চশিক্ষা-প্ৰাপ্ত ব্যক্তিরা বিবাহ করিতে অসম্মত। তাহারা । আপনার আর্থিক অবস্থার অত্যধিক উন্নতি না করিয়া বিবাহ করিতে চান না । তঁহারা যদি একেবারে বিবাহ না করেন, তাহাতে বিশেষ কোন কথা নাই ; কিন্তু তাহা না করিয়া অত্যন্ত অধিক বয়সে র্তাহারা পরিণয়সূত্রে আবদ্ধ হন। ইহাতে দুই প্ৰকার অনিষ্ট সংঘটিত হয়। প্রথমতঃ শারীরিক অনিষ্ট, দ্বিতীয়তঃ অধিক বয়সে শিশু সন্তান লালন পালন করিবার কষ্ট ও তাহদিগকে অসহায় অবস্থায় রাখিয়া পরলোকগমন । অর্থই যে সকল সুখের মূল নহে, তাহা তাহারা হৃদয়ঙ্গম করিতে সমর্থ নহেন। বাল্যকালে বিবাহ করিলে যেমন আয়ুক্ষয় হয়, অধিক বয়সে বিবাহ করিলেও প্ৰায় সেইরূপ অনিষ্টই সংঘটিত হইয়া থাকে ৷ ‘ · ইহার পর প্রৌঢ়াবস্থা ও বৃদ্ধাবস্থা আসিয়া উপস্থিত হয়। এই সময়ে মানসিক ভাব খুব ভূল রাখিতে না পারিলে দীর্ঘজীবন লাত্ত