পাতা:জীবনী সংগ্রহ - গনেশচন্দ্র মুখোপাধ্যায়.pdf/২৩২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

is 8 জীবনী-সংগ্ৰহ । বাটা প্ৰত্যাগমন করিলেন ; কিন্তু ভৎসনার ভয়ে তিনি পিতার নিকট যাইতে ভীত হইলেন। কালু পুত্রের বাণিজ্যবিবরণ পূর্বেই শ্রবণ করিয়াছিলেন, সুতরাং তিনি পুত্রকে নিকটে আহ্বান করিয়া যথেষ্ট গালাগালি দিলেন। যাহার মন ধৰ্ম্মভাবে অনুপ্রাণিত, ধৰ্ম্মোচ্ছাসে } উচ্ছসিত, তাহার মনের গতি কে নিবারণ করিতে পারে ? পিতার | ভৎসনাতে নানকের ধৰ্ম্মভাব তিরোহিত না হইয়া, সৎকম্মের প্রতি নিষ্ঠ । পূর্ববৎ বলবতী রহিল। পুত্ৰ এখনও ব্যবসায় করিবার উপযুক্ত হয় নাই, ইহা ভাবিয়া তিনি নানককে গৃহপালিত গো-মহিষাদি চারণে নিযুক্ত করিলেন। এক দিবস নানক গো-মহিষাদি প্ৰান্তরে ছাড়িয়া দিয়া, প্রখর রৌদ্রের তেজে অত্যন্ত ক্লান্ত হইয়া, বৃক্ষতলে শয়ন করিয়া নিদ্রা যাইতেছিলেন, এমন সময়ে, তাহার গো-মহিষাদি এক ব্যক্তির শস্তক্ষেত্রে যাইয়া তাহার শস্যসকল নষ্ট করিতেছিল। ক্ষেত্ৰস্বামী পশুদিগকে এইরূপে শস্য নষ্ট করিতে দেখিয়া, একবারে ক্ৰোধে জ্বলিয়া উঠিল ও উদ্দেশে নানককে বহুবিধ তিরস্কার করিতে করিতে র্তাহার অনুসন্ধান করিতে লাগিল। অনন্তর ক্ষেত্রস্বামী, যথায় নানক শ্ৰান্ত হইয়া নিদ্রা যাইতেছিলেন, তথায় যাইয়া উপস্থিত হইল এবং, দেখিল, তিনি আতিশয় পরিশ্রান্ত হইয়া গাঢ় নিদ্রায় অভিভূত হইয়া রহিয়াছেন। র্তাহার মুখে অল্প অল্প সূৰ্য্যরশ্মি পতিত হওয়ায় এক কালসৰ্প ফণা-বিস্তার করিয়া ছায়া করিয়া রহিয়াছে। তখন সেই ক্ষেত্রস্বামী আশ্চৰ্য্যান্বিত হইয়া তথা হইতে বাটী প্ৰত্যাগমন করিল। নানকের পিতা গ্ৰাম্য তহশীলদারের কাৰ্য্য করিতেন। গ্রামস্থ ব্যক্তিগণ তঁহাকে বলিতেন, “মহাশয়! আপনার পুত্রের মস্তিষ্ক বিকৃতDDBDD DDBDS D gEED DBDD DBBDSDBBB DDB iD BBBK উহার বিবাহ দিতে পারেন, তাহা হইলে উপকার হইতে পারে। নানকের