পাতা:জীবনী সংগ্রহ - গনেশচন্দ্র মুখোপাধ্যায়.pdf/৭৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

assié, Gy YBDB BDBDBBD BB DBDBD DDBD D BgE DDDD DDD DDB STD DBDB DB BDSDBS BDBD DDD DDDDBBS DBD কর্তৃক বঞ্চিত ; ঈশ্বর ভিক্ষা প্ৰদান করিবার ক্ষমতা পৰ্য্যন্ত আমাদের দেন নাই। অতিথিকে বিমুখ করিতে নাই, সেইজন্য তোমায় এই আমলক ফল প্ৰদান করিতেছি, গ্ৰহণ কর।” মহাত্মা শঙ্করাচাৰ্য্য বিপ্ৰ-পত্নীর বিলাপপূৰ্ণ বাক্য শ্রবণে দয়াৰ্দচিত্ত হইয়া তৎক্ষণাৎ পদ্মালয় কমলাকে স্তব করিতে আরম্ভ করেন । হরিপ্রিয়া শঙ্করের স্তবে সন্তুষ্ট হইয়া, অবিলম্বে শঙ্কর-সন্নিধানে আসিয়া উপনীত হন এবং শঙ্করকে বর গ্ৰহণ করিতে বলেন। মহাত্মা শঙ্করাচাৰ্য্য কমলাকে সন্তুষ্ট করিয়া এই বর প্রার্থনা করেন যে, “এই দরিদ্র ব্রাহ্মণ-দম্পতী অতুল ধনের অধীশ্বর হইয়া যেন সুখে কালব্যাপন করে।” লক্ষ্মীও “তথাস্তু” বলিয়া অন্তহিত হন। অকস্মাৎ ব্রাহ্মণীর পর্ণকুটীর সুবর্ণ অট্টালিকায় পরিণত হওয়ায়, শঙ্করের অদ্ভূত ক্ষমতার বিষয় তড়িদ্বেগে চতুর্দিকে পরিব্যাপ্ত হইয়া পড়ে। ঐ সময়ে তাঁদেশীয় রাজা রাজশেখর অপুত্ৰক ছিলেন। তিনি শঙ্করের অসামান্য ক্ষমতার বিষয় শ্রবণ করিয়া অযুত স্বর্ণমুদ্রাসহ তাহার সহিত সাক্ষাৎ করিতে আইসেন এবং তাহার চরণোপান্তে অযুত সুবর্ণ মুদ্র রাখিয়া সাষ্টাঙ্গ হইয়া প্ৰণিপাত করেন। শঙ্করদেব তঁহাকে আশীৰ্ব্বাদ করেন এবং ঐ অর্থ দরিদ্রদিগকে দান করিতে বলেন। ঐ আশীৰ্ব্বাদে রাজা রাজশেখর পুত্ৰমুখ দৰ্শন করিয়া পরম প্রীতিলাভ করেন ।