Eff mms a দত্ত সাহেব তাড়াতাড়ি গিয়া, তাহার হাত ধরিয়া গৃহমধ্যে টানিয়া আনিলেন। অমরেন্দ্রনাথ অত্যন্ত বিস্ময়ের সহিত মাতুল মহাশয়ের মুখের দিকে চাহিয়া রহিলৈন। দত্ত সাহেব কহিলেন, “তাড়াতাড়ি কোন কাজ করা ভাল নয়। আগে আমাদিগকে হতভাগিনী সেলিনার একটা প্ৰতিকার করিতে হইবে। তুমি এখনই সেলিনাকে বাড়ীতে পৌছাইয়া দিয়া এস। তোমরা দুইজনে বাহির হইয়া গেলে, আমি ভৃত্যদিগকে জাগাইয়া মৃতদেহ অনুসন্ধানের একটা বন্দোবস্ত করিব । সেলিন যে এমন সময়ে একা এখানে আসিয়াছে, তাহা কাহারও কর্ণগোচর না হইলেই ভাল হয়। তুমি কি বল ?” “সে বেশ কথা ।” বলিয়া অমরেন্দ্ৰনাথ সেলিনাকে ডাকিয়? বলিলেন, “সেলিনা, তুমি আমার সঙ্গে এস। এখন তোমার এখানে থাকা কোন মতে উচিত হয় না।” সেলিনা সে কথায় কৰ্ণপাত না করিয়া বলিল, “সুরেন্দ্ৰ কই ! একবার আমি তাহাকে দেখিতে পাইব না ?” অমর। সুরেন্দ্ৰনাথ এখানে নাই। এস সেলিনা, আমি তোমাকে 6उाभांद्ध भांद्ध कgछ ब्रिों कांनि । উন্মুক্ত কেশজাল অঙ্গুলি সঞ্চালনে আন্দোলিত করিতে করিতে সেলিনা আপন মনে মৃদুস্বরে একবার, বলিল “মা ? মা আমার বড় নিষ্ঠুর । সেখানে যাব ? না, যাব না।” তাহার পর অমরেন্দ্রনাথের দিকে দুইপদ সবেগে অগ্রসর হইয়া অপেক্ষাকৃত উচ্চস্বরে কহিল, “চলচল, আমার এখানে বড় কষ্ট হইতেছে। আমি এখানে আর থাকিব না-আমাকে বাড়ী নিয়ে চল । সুরেন্দ্ৰ কোথায় গেল ? আজ তার সঙ্গে একবার দেখা হইল না৷ ”