পাতা:জীবন্মৃত রহস্য - পাঁচকড়ি দে.pdf/২৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

D জীবন্মত-রহস্ত তিন জনের ত দুরের কথা, সহস্রের অনুরাগ আকর্ষণ করিতে পারে। এজন্য আমরাও কেহ কাহাকে দোষী করিতে পারি না। মিস সেলিনার অপরিসীম সৌন্দৰ্য্যই আমাদিগের এ অন্ধ-উন্মত্ততার একমাত্র কারণ। ঘটনাটা তোমাদিগকে এখন হইতেই বুঝাইয়া দিয়া সতর্ক করিবার জন্যই এই প্রসঙ্গের অবতারণা করিয়াছিলাম। বেশ, এখন হইতেই আমরা তিন জনে সেলিনার জন্য প্ৰাণপণে চেষ্টা করিব । যাহার প্রতি জয়শ্ৰী প্ৰসন্না হইবেন-সেই সেলিনাকে লাভ করিবে ।” চতুর্থ পরিচ্ছেদ दिस्-९४gि দত্ত সাহেব বলিলেন, “থাক, ও সকল কথায় আর কোন প্রয়োজন নাই। মিঃ বেণ্টউড, আমি তোমাকে আজ একটা নূতন জিনিষ দেখাইব।” এই বলিয়া তিনি উঠিয়া দাড়াইলেন। তঁহার পাশ্ববৰ্ত্তী দেয়ালে অনেক - “ গুলি অস্ত্ৰ ঝুলান ছিল। সে রকম ধরণের অস্ত্ৰাদি সহরে বড়-একটা দেখিতে পাওয়া যায় না । পার্বত্য অসভ্য জাতির মধ্যে সেই সকল অস্ত্রের ব্যবহার হইয়া থাকে। তন্মধ্য হইতে একটি বাছিয়া লইয়া তিনি টেবিলের উপর রাখিলেন। সেটা দেখিতে অনেকটা মোটা কঁচা বেতের भ७-qक श्रठ ौिर्थ । দত্ত সাহেব বলিলেন, “ছোটনাগপুর হইতে আমি এই ভয়ানক অস্ত্ৰট, ংগ্ৰহ করিয়া আনি ৷”