জাতীয় উদ্দীপনা ও উনবিংশশতাব্দীর কবিবৃন্দ ) ፋŠ জাতি কেবল দুঃখ যন্ত্রণা ভোগ করিবার জন্যই সৌর কিরণের ন্যায় সকল পদার্থের উপরই যেন পৃথিবীতে জন্মপরিগ্ৰহ করিয়াছে। যেন পুতিত হয় এবং সকল পদার্থের সহিতই বিমিমৃত্যুর জন্য প্ৰস্তুত হওয়া ভিন্ন মানবজাতির শ্রিত হয় । ইহার ঐকানিক শক্তি কাব্য ইহজগতে অন্য কোন কাৰ্য নাই। এই সকল মত পাঠ করিলে হৃদয়ে যেন ५.५ क थकान भूछ G eलाभ उठांव ऐटलिऊ इग्र, যেন শ্মশানের ভীষণ মূৰ্ত্তি আমাদিগের নয়নসমক্ষে অবতারিত হয়; মানবীয় বস্তুমাত্রেরই উপর গভীর বিদ্বেষ-ভাব বদ্ধমূল-হিক্স ; জীবন শুষ্ক ও নীরস হয় ; এবং কোন কাৰ্য্যেই প্ৰবৃত্তি থাকে না । কিন্তু মানব জাতির * ভবিষ্য অদৃষ্টের উজ্জ্বলতার উপর আমাদিগের অবিচলিত বিশ্বাস; সুতরাং কবিত্বের অস্তিত্বেও আমাদিগের পূর্ণ বিশ্বাস। জন্মপরিগ্ৰহ করিয়া মানবম-ত্রই কতকগুলি কৰ্ত্তব্য-নিচয়ে আবদ্ধ হয় এবং সেই সকল কৰ্ত্তব্যের সংসাধনে নে গুরুতর মহত্ত্ব অাছে ও আত্মবিসর্জনে যে এািমলৌকিক ঔদাৰ্য্য আছে তা হ্রা আমরা বিশ্বাস করি । স্বদেশ ও স্বজাতি যে ধৰ্ম্মের মধ্যবিন্দু, পৃথিবী ও মানবজাতি যে পরিধি, স্বাধীনতা, একতা ও বিশ্ব-প্রেনিকতা যে ধৰ্ম্মের ব্যাসাৰ্দ্ধত্রয়-সে ধৰ্ম্মে "আমদিগের অচলা ভক্তি ও দৃঢ় বিশ্বাস। এ ধৰ্ম্মের সমস্তই কবিত্ব-পূর্ণ। যে যে দেশে बगरुड ক্ৰোধ উদ্দীপিত হয়, সেই সেই দেশেই কবিত্ব; যে দেশেই জাতীয় ক্ৰন্দনের শক্তি অনুভূত ও অনুপেক্ষিত হয়, সেই দেশেই কবিত্ব; যে দেশেই জাতীয় স্বাধীনতা উদ্ধারের জন্য অসংখ্য বীর পুরুষ প্ৰাণ বিসর্জন করিতে পারেন, সেই দেশেই কবিত্ব। জগতে এমন वृी नांद्दे, धांशंङ कवित्र नाहे । দেবীর বীণার প্রভি তারের সহিত মিশাইয়া আছে, কবির উন্মোনকারী করম্পর্শেই কেবল তাহা উদ্দীপিত ও ফুরিত হয়। প্ৰত্যেক মানব-হৃদয়েই কবিত্বের উপ দান-সংকুল নিহিত আচে, তাহাকে উর্ধোধিত করিতে কেবল গভীর হৃদয়োছুাস চাই। যে দেণ ঐত কষ্ট পাইয়া আবার উঠিতেচে, সে দেশে সে হৃদয়োছুসের অসদ্ভাব হইবে gयां श्न मां । যতদিন যাইবে ততই এই কবিত্বের পরিাণতি ও পরিপুষ্ট সংসাধিত হইবে। কবিত্বই মানবের জীবন, কবিত্বই মানবের গতি, করি: দুই মানবের কাৰ্য্য-প্রবৃত্তির প্রধান উদ্দীপক, কবিত্বই তমসাচ্ছন্ন ভবিষ্কৃৎ-পথের একমাত্র ধ্রুবতারা, কবিত্বই উদ্ভািস্ত জাতিনিচয়কে মরুভূমির মধ্য দিয়া লইয়া যাইবার একমাত্র অগ্নিস্তম্ভ, কবিশ্বই মূৰ্ত্তিমতী উদ্দীপনা, কবিত্বই আমাদিসের উদার চিন্তানিচয়ের অধিষ্ঠাত্রী দেবতা, কবিত্বই আমাদিগের আত্মত্যাগের উপদেশক । কে বলে কবিত্ব মরিয়াছে ? না, কবিত্ব মরে নাই, কবিস্ব আমার ; কবিত্নপ্রেম ও স্বাধীনতার অনন্ত উৎসের হ্যায় অধিকার নিচয়ের বিরুদ্ধে জাতীয় |এশমাজার। রমণীয় নব্য ইউরোপকে অনুপ্ৰাণিত করিবার জন্যই কপিত্ত্ব প্ৰাচীন ইউরোপকে পরিত্যুাগ করিয়াছে । চাতক যেমন আশ্ৰয়ভূত । অট্টালিকা পড়ানোমুখ झहे८ढग उॉक्ष পরিত্যাগ করিয়া উজ্জল এর আশ্রয় ও নিৰ্ম্মলঃর আকাশেষ অনুসরণ করে, সেইরূপ কবিত্ব পূৰ্বাশ্রয় প্রাচীন ইউরোপকে পরিত্যাগ করিয়া উজ্জল कविर्ष, उद ख निर्नलडन नदी ईष्टबांट*द व्यचित्र
