পাতা:জ্ঞানযোগ - চতুর্থ সংস্করণ.pdf/১২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

“লীহারেণ প্রাবৃত জর আওতৃপ উকথাসাশ্চরস্তি। এলে मात्र भक आफ्नो बादशङ रुख नदे, किङ खेशरङ ७हे डाबी &পরিব্যক্ত হইতেছে যে, আমাদের অজ্ঞতার যে কারণ অবধারিত ইয়াছে, তাহা—এই সত্য ও আমাদিগের মধ্যে, কুঙ্কটিকাবৎ বর্তমান। অনেক পরবর্তী সঞ্চয়, অপেক্ষাকৃত আধুনিক উপনিনে, মারা শবের পুনরাবির্ভাব দেখা যায়। কিন্তু ইতিমধ্যে ইহার প্রভূত । রূপান্তর সংঘটিত হইয়াছে ; ঠিন অৰ্থরাশি ইহার সহিত সংযোজিত হইয়াছে; নানাবিধ মতবা প্রচারিত ও পুনরুক্ত হইয়াছে ; অবশেষে মারাবিষয়ক ধারণ একটা স্থিরভাব প্রাপ্ত হইয়াছে। । আমরা খেতাশ্বতর উপনিষদে ধাঠ করি,—“মায়াকেই প্রকৃতি বলিয়া । পণ্ডিতগণ এই মায়াশদ বিভিন্ন অর্থেব্যবহার করিয়াছিলেন। বোধহয়, মায়াশা বা মায়াবাদ বৌদ্ধদিগের দ্বারাও কথঞ্চিং রঞ্জিত হইয়াছে। কিন্তু বোম্বদিগের হস্তে ইহা অনেকটা বিজ্ঞানবাদে (idealism) *', পরিণত হইয়াছিল এবং মায়া কথাটা এইরূপ অর্থেই এক্ষণে সাধারণতঃ ব্যবহৃত হইতেছে। হিন্দু যখন “প্রীং মায়াম” বলেন, সাধারণ মানবের মনে এই ভাব উদয় হয় যে, “জগৎ কল্পনা মাত্র।” এক শ্রেণীর দার্শনিকের বা জগতের অস্তিত্বে আীে বিশ্বাস । So