পাতা:জ্ঞানযোগ - চতুর্থ সংস্করণ.pdf/১৩০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জ্ঞানযোগ । প্রদত্ত হইয়া থাকে। বর্তমানকালে এই উপদেশই অধিকপরিমাণে প্রদত্ত হইয় থাকে, কিন্তু এই উপদেশে এখন কোন ফল হয় না, কোন কালেই হয় না । গলিত শবকে আর কতকগুলি ফুল চাপ। দিয়া রাখা যায় না—অসম্ভব বেশী দিন চলে না ; একদিন ওই ফুলগুলি সব উড়িয়া যাইবে, তখন সেই শব পূৰ্ব্বাপেক্ষ বীভৎসরূপে প্রতিভাত হইবে। আমাদের সমুদয় জীবনও এই প্রকার। আমরা আমাদের পুরাতন পচা বা সোণার কাপড়ে মুড়িয়া রাখিবার চেষ্টা করিতে পারি, কিন্তু একদিন আসিবে, যখন সেই সোণার কাপড় খসিয়া পড়িবে, আর সেই ক্ষত অতি বীভৎসভাবে নয়নসমক্ষে প্রকাশিত হইবে। তমে কি কিছু আশা নাই ? এ কথা সত্য যে, আমরা সকলেই মায়ার দাস, আমরা সকলেই মায়ায় জন্মগ্রহণ করিয়াছি, মায়াতেই আমরা জীবিত । তবে কি কোন উপায় নাই, কোন আশা নাই ? আমরা যে সকলেই অতি দুর্দশাপন্ন, এই জগৎ যে বাস্তবিক একটী কারাগার, আমাদের পূর্বপ্রাপ্ত মহিমার ছটাও ষে একটী কারাগৃহমাত্র, আমাদের বুদ্ধি এবং মনও ষে কারাস্বরূপ, তাহ শত শত যুগ ধরিয়া লোকে জ্ঞাত আছে। মানুষ যাহাই বলুক না কেন, এমন লোকই নাই, যিনি কোন না কোন সময়ে ইহা গ্রাণে প্রাণে অনুভব না করিয়াছেন। বৃন্ধের এটা জারে তীব্রভাবে অমুভব করিয়া থাকে, কারণ, তাহদের সারা জীবনের সঞ্চিত অভিজ্ঞতা রছিয়াছে ; প্রকৃতির মিথ্য ভাবা তাহাদিগকে বড় অধিক ঠকাইতে भां८ब्र न । «हे यकन अडिज्जनबग्न छेत्रीब्र किं ? dहे दकन७णिक অতিক্রম করিবার কি কোন উপায় নাই ? আমরা দেখিতেছি, ×28 . .