পাতা:জ্ঞানযোগ - চতুর্থ সংস্করণ.pdf/১৮৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জগৎ । তখন ষে যে ক্রমে উহা ভিতরে গিয়াছিল, সেই সেই ক্রমে আবার বহির্যন্ত্রে আসে,-প্রথমে বুদ্ধিতে, তার পর মনে, তার পর মস্তিষ্ককেন্দ্রে, তার পর বহির্যন্ত্রে ; তখনই বিষয়ঞ্জান সম্পূর্ণ হইল বলা যায় । - - যন্ত্রগুলি মানুষের স্থূলদেহে অবস্থিত। মন কিন্তু তাহা নহে, বৃদ্ধিও নহে। হিন্দুশাস্ত্রে উহাদের নাম স্থঙ্গ শরীর, খৃষ্টিয়ান শাস্ত্রে আধাত্মিক শরীর । উহা এই শরীর হইতে অনেক স্বাক্ষ’ বটে, কিন্তু উহা আত্মা নহে। আত্মা এই সকলের অতীত। স্থল শরীর অল্প দিনেই ধ্বংস হইয়া যায়—খুব সামান্ত কারণে উহার ভিতরে গোলযোগ ঘটে ও উহার ধ্বংস হইতে পারে। . সুশ্ন শরীর এত সহজে নষ্ট হয় না। কিন্তু উহাও কখন সবল, কখন বা দুৰ্ব্বল হয়। আমরা দেখিতে পাই—বৃদ্ধ লোকের ভিতর মনের তত বল থাকে ন, আবার শরীর সবল থাকিলে মনও সবল থাকে, নানাবিধ ঔষধ মনের উপর কার্য্য করে, বাহিরের সকল বস্তুই উহার উপর । কাৰ্য্য করে, আবার উহাও বাহ জগতের উপর কার্য্য করির থাকে। যেমন শরীরের উন্নতি-অবনতি আছে, তেমনি মনেরও সবলতা-দুৰ্ব্বলতা আছে, অতএব মন কখন আত্মা হইতে .পারে না ; কারণ, আত্মা অবিমিশ্র ও ক্ষয়রহিত। আমরা কিরূপে ইহা জানিতে পারি? আমরা কি করিয়া জানিতে । পারি যে, মনের পশ্চাতে আরও কিছু আছে ? স্বপ্রকাশ জ্ঞান কখন জড়ের ধৰ্ম্ম হইতে পারে না। এমন কোন জড় বস্তু দেখা गब्र नोहे, छानहे शाशब चक्रश्न। अफू छूठ कथन आश्रमादक আপনি প্রকাশ করিতে পারে না। জামই সমুদয় জড়কে প্রকাশ - నరి סי צ