পাতা:জ্ঞানযোগ - চতুর্থ সংস্করণ.pdf/২২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বহুত্বে একত্ব । পরাঞ্চি খানি বার্তৃণং স্বয়ম্বুস্তন্মাৎ পরাঙ পশুতি নান্তরাত্মন। কশ্চিন্ধীর প্রত্যগাত্মানমৈক্ষাবৃত্তচক্ষুরমৃতত্বমিচ্ছন। কঠোপনিষৎ । দ্বিতীয়াধ্যায়, প্রথম বল্লী। “স্বয়স্থ ইন্দ্রিয়ারসমূহকে বহির্মুখ করিয়া বিধান করিয়াছেন, সেইজন্তই মনুষ্য সন্মুখ দিকে (বিষয়ের প্রতি) দৃষ্টিপাত করে, অন্তরাত্মাকে দেখে না। কোন কোন জ্ঞানী ব্যক্তি বিষয় হইতে । নিবৃত্তচক্ষু এবং অমৃতত্ব লাভ করিতে ইচ্ছুক হইয়৷ অন্তরস্থ আত্মাকে দেখিয়া থাকেন।” আমরা দেখিয়াছি, বেদের সংহিতাভাগে এবং আরও অন্তান্ত গ্রন্থে জগতের যে তত্ত্বায়ুসন্ধান হইতেছিল, তাহাতে বহিঃপ্রকৃতির তত্ত্বালোচনা করিয়াই জগৎকারণের অনুসন্ধানচেষ্ট হইয়াছিল, তার পর এই সকল সত্যামুসন্ধিৎস্নগণের হৃদয়ে এক নূতন আলোকের প্রকাশ হইল; তাহারা বুঝিলেন, বহির্জগতে অনুসন্ধান দ্বারা বস্তুর প্রকৃত স্বরূপ জানিবার উপায় নাই। তবে कि कब्रिड्रां छानिङ झहेर ? नां, दांश्ञि श्ठ छकू झिबाहेब অর্থাৎ ভিতরে দৃষ্টি করিয়া। আর এখানে আত্মার বিশেষণ স্বরূপে যে প্রত্যকৃ’ শব্দ ব্যবহৃত হইয়াছে, তাহাও একটা বিশেষ ভাবব্যঞ্জক। প্রত্যকৃ’ কি না, যিনি ভিতরদিকে ओिब्रांtछ्न-श्रामांटमब्र श्रख्ब्रउन दख, झलब्राकठ, cमहे शृङ्गभदल, ২৩৩ ৷