পাতা:জ্ঞানযোগ - চতুর্থ সংস্করণ.pdf/৬৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মানুষের যথার্থ স্বরূপ। তাই হয়, তবে তোমাদের সমাজের এত অহঙ্কার কর কেন ? সেই সমাজই সৰ্ব্বশ্রেষ্ঠ, যেখানে সৰ্ব্বোচ্চ সত্য কাৰ্য্যে পরিণত করা বাইতে পারে—ইহাই আমার মত। আর যদি সমাজ এন উচ্চতম সত্যকে স্থান দিতে অপারগ হয়, তবে উহাকে উপযুক্ত করিয়ারও। উহাকে উপযুক্ত করিয়া লও, আর যত শীঘ্ৰ তুমি উহাতে কৃতকাৰ্য্য হইবে, ততই মঙ্গল। হে নরনারীগণ আত্মাতে জাগ্রত হইয় উঠ, , সত্যে বিশ্বাসী হইতে সাহসী হও, সত্যের অভ্যাসে সাহসী হও । জগতে কতকগুলি সাহসী नहनोज्ञैज्ञ अशक्नTजल्ली इज्जा বড় কঠিন। শারীরিক সাহস বিষয়ে ব্যাঘ্র মনুষ্য হইতে শ্লেষ্ঠ । উহাদের স্বভাবতঃই ঐরুপ সাহসিকতা আছে। এ বিষয়ে বরং পপীলিকা অন্য জন্তু হইতে শ্ৰেষ্ঠ । এই শারীরিক সাহসিকতার । কথা কেন কও? সেই সাহসিকতার অভ্যাস কর, যাহা মৃত্যুর । মক্ষেও ভয় পায় না, যাহা মৃত্যুকে স্বাগত বলিতে পারে, যাহাতে মানুষ জানিতে পারে—সে আত্মা, আর সমুদয় জগতের মধ্যে কোন মস্ত্রেরই সাধ্য নাই, তাহাকে সংহার করে, সমুদয় বঙ্গ মিলিলেও দের সাধ্য নাই, তাহাকে সংহার করে, জগতের সমুদয় গ্নির সাধ্য নাই, তাহাকে দগ্ধ করিতে পারে—ৰে সাহসিকতা তাকে জানিতে সাহসী হয় এবং জীবনে সেই সত্য দেখাইতে রে। সেই ব্যক্তিই মুক্ত পুরুষ, সেই ব্যক্তিই প্রকৃতপক্ষে আত্মরূপ হইয়াছেন। ইহা এই সমাজে—প্রত্যেক সমাজেই—অভ্যাস, রিতে হইবে। আত্মা সম্বন্ধে প্রথমে শ্রবণ, পরে মনন, তৎপরে করিতে হইবে।” . আজকালকার সমাজে একটা গতি দেখা দিয়াছে—কাব্যের