মানুষের যথার্থ স্বরূপ t হইল যে, উক্ত মেঘদলের মধ্যে একটা সিংহ রহিয়াছে, আর সে মেষধৰ্ম্মী হইয় বিপদের আগমন-সম্ভাবনামাত্রেই পলাইলা যাইতেছে। সে উহার নিকট গিয়া, সে যে সিংহ,মে নহে, বুঝাইয়া দিবার পলাইয়া গেল—সঙ্গে সঙ্গে মেষ-সিংহটাও পলাইল। যাহা হউক, ঐ সিংহটা উক্ত মেসিংহটাকে তাহার যথার্থ স্বরূপ বুঝাইয়া দিবার সঙ্কল্প ত্যাগ করিল না। সে ঐ মেষ-সিংহটা কোথায় থাকে, কি করে, লক্ষ্য করিতে লাগিল। একদিন দেখিল, সে এক জায়গায় পড়িয় ঘুমাইতেছে। সে দেখিয়াই তাহার উপর লাফাইয়. পড়িয়া বলিল— গুহে, তুমি মেৰপালের সঙ্গে থাকিয়া মাপন স্বতাৰ ভূলিলে কেন ? তুমি ত_মেষ নহ, তুমি যে সিংহ ।” মেঘ সিংহট বলিয়া উঠিল--"কি বলিতেছ, আমি যে মেঘ, সিংহ কিরূপে। হইব সে কোন মতে বিশ্বাস করিবে নামে, সে সিংহ, বরং লে। মেষের স্তায় চীৎকার করিতে লাগিল। সিংহ তাহাকে টানিয়. একটা হ্রদের দিকে লইয়া গেল, বলিল—‘এই দেখ . སྤོ་ལོ་མ་་་་ বিব_এই লেখ_আমার-প্রতিবিম্ব। তখন লে-এই দুইষ্টি ফুলনা করিতে লাগিল। সে একবার সেই সিংহের দিয়ে قنو নজের প্রতিবিষের দিকে চাহিয়া দেখিতে লাগিল। তখন র্বের মধ্যে তাহার এই জানোয় হইল যে, সত্য আমি সিংহই է*: তখন সে সিংহগর্জন করিতে লাগিল, তাহার ঘেঁষধৎ মৎকার কোথায় চলির গেল! তোমরা সিংহ স্বরূপ—তোমরা: ইঞ্চি, ওক, অনন্ত ও পূর্ণ। জগতের মহাশক্তি জেনারে লতর। “হে সখে, কেন রোন করিতেছ। জন্মমৃত্যু to
