জ্ঞানাঙ্কর চৈঃ,১২৮২) দৃষ্টিতে দেখিলে ঐ উদ্ভিদ ও ঐ মানবের অন্তর অত্যন্ত অধিক বটে, কিন্তু পর পর দেখিয়া আসিলে প্রভেদ অতি অম্প দৃষ্ট হইবে । এ সমুদয়ই উপাদান পদার্থের নূ্যনাধিক্য ও বিন্যাসের ইতর বিশেষ বশতঃ হইয়া থাকে । দেখ, শুক্র শোণিত ভিন্ন মানবের উৎপত্তি হয় না, কিন্তু অনেক জীব বিরুত গলিত পদার্থ হইতে উৎপন্ন হয়। যে পদার্থ মানব দেহের নিত্যস্ত অপকারক, সেই পদার্থ অপর জীবের প্রাণরক্ষক । মানব দেহ হইতে মূল বলিয়া যাহা পরিভাক্ত হয়, শূকরাদি জীবদেহ তাহাতেই পরিপুষ্ট হয় । যে মৃত্তিকায় রক্তকর দ্রব্য নাই বলিয়া মানব পরিত্যাগ করিয়াছে ; আর্যজাতির ভূরত্তান্ত Soు সেই মৃত্তিকাই কত জীবের দেহ পোযক । যে বিষ ভোজনে মানবের প্রীণত্ত হয়, সেই বিষ কত জীবের প্রাণরক্ষণ করে । যে আঙ্গারিকান্ন জীবের নিতান্ত অনিষ্টকর, সেই আঙ্গারিকান্ত্র ভিন্ন উদ্ভিদ একদওও বাচেনা। এ ব্লকলের কারণ কি ? যাহা অপকারী, তাহা সকলেরই অপকারক হয় না কেন এবং নাহা উপকারী তাহ সাধারণের উপকারী হয় না কেন ? যন্ত্ৰ নিৰ্ম্মীcभन्न देउह दिए*षझे ३शज़ कांझर्म ? জীবগণের কার্য ভেদেরও ঐ কারণ ভিন্ন আর কিছুই নয় । এ বিষয় আরও বিশদ করিতে হইলে স্বতন্ত্র পুস্তকের প্রয়োজন । ü东西冲。出 আর্য্যজাতির ভুরত্তান্ত । ( পূৰ্ব্বপ্রকাশিতের পর ) পূৰ্ব্বতন সংস্কৃত লেখকের কোন এক অংশে সাদৃশ্য দেখিলেই তাছ দৃষ্টান্তস্থলে উপনীত করিতেন ; সুতরাং দাস্টর্ণন্তিক বস্তু গুলি দৃষ্টান্তের অবিকল অনুরূপ হইবে এরূপ প্রত্যাশ করা যায় না । অতএব, পূৰ্ব্বকথিত ভোবিক গোলত অনুভব করাইবার নিমিত্ত যে র্তাহার কদম্ব কুসুম, পূক্ষর পত্র, কচ্ছুক, ও কুৰ্ম্ম প্রভৃতির উল্লেখ করিয়াছেন তাছা কেবল গোলত্ব সাম্য গ্রহণের নিমিত্তই বলিয়াছেন। ঋষিদিগের ভূ-গোল বিজ্ঞান জাহাজের মাস্তুল দর্শন বা আকাশের গোলত্ববিভ্রম মূলক নছে। তাহাদিগের ঐ জ্ঞান দিব রাত্রি নির্বাহক স্থৰ্য্য গতি বা পার্থিবগতি এবং নদী সকলের সমুদ্রযায়িত্ব হইতেই সমুথিত হইয়াছিল। তত্তাবৎ পশ্চাৎ বক্তব্য। ফল, পৃথিবী গোল ছইলেও ইছার গাত্র কচ্ছুক পৃষ্ঠের ন্যায় সৰ্ব্বত্র সম ভাবগম্বিত নছে ; ইহাতে বিলক্ষণ উচ্চ নীচ ভাব আছে
