৪৩৬ ইহা ভারতবাসীর পক্ষে গৌরবজনক কথা নছে। না হউক কিন্তু একথায় ইহা ব্যক্ত করিতেছে যে, ভারতবাসী ইংরাজগণের সহিত কদাচ অসদ্ব্যব হার করে নাই । স্বদেশবাসীর শো ণিত পাত কলিয়া ও তাছার ইংরজিগণের সন্তোষ সমুংপাদন করিয়া অীfসতেছে। ইংরাজরা বুঝলেন যে, এই সীমান্য সৈন্যবল লইয়া নবাবের সম্মুী হওয়া ও জ্বলন্ত অনলে জীবন সমর্পণ করা সমান . কথা । অগত্য তখন ভারতবাসীর শরণগ্রহণ শ্ৰেয়ঃ বিবেচিত হইল । বক্সারী বন্ধুকথfরী সৈন্য সংখ্যা সস্বৰ্দ্ধত করিয়া পনার শত করা হইল * সেই অত্যণপ সময় মধ্যে রক্ষণfপযোগী আ য়োজন যথাসম্ভব বিছিত হইত্তে লা গিল ; নগরের কতকগুলি পথ নিৰুদ্ধ কর। হুইল এবং কতকগুলি অপেক্ষ - কত দৃঢ় ভবনে দুর্গের ন্যায় আয়ে জন করা হইল । এইরূপে নিস্কৃতির অতি সামান্য উপর সমস্ত প্রদর্শিত হইতে লাগিল । কিন্তু এসকল প্ররু ও প্রস্তাবে প্রদর্শন মাত্র । কারণ ইছাতে উপকার সম্ভাবনা অতি বিরল, বস্তু ভঃ নিস্ক,তির মিমিত্ত এতদ • Orme's Indostan Vol. II. P,59, সিরাজ উদ্দৌলা (জ্ঞানাঙ্কুর ভাঃ, ১২৮৩) পেক্ষা অধিক আয়োজন বিহিত হইলে ও তfছ যে সুফল সমুৎপাদন করিত তাহা কদাচ বিবেচনা করা যায় নf 1* বিপদের সময় কিছুতেই কুল দেয় না । ইংরাজরা ভাবিলেন যে, নবাব আসিয়া পেছিবার পূর্বে কলিকাতার অনতিদূরে নদীর সংকীর্ণ স্থলে কিছু সমরায়োজন রাখিলে উপকার সম্ভাবনা। এজন্য ১৩ই জুন তারিখের প্রাতে তত্রভ্য দুর্গ অধিকারের প্ৰযত্ন হুইল । মনেfরথ আপাতত fস হুইল বটে কিন্তু স্থায়ী হুইল না । পরদিন তাহীদের অধিকার নষ্ট হইয় গেল । হুগলী হইতে বিপক্ষপ ক্ষের সাহায্য আসিল । সেই সহিষ্য বলে ভাহারা ইংরাজদিগকে বিজিংছ করিল। f ইংরাজরা এই সময়ে একজনের মস্তকে যেরূপ অত্যাচাররাfশ বর্ষণ করিয়াছিলেন, অকারণে মনুষ্য মনু য্যের উপর ভাদৃশ দৌরাত্মা করিয়া উঠিতে পারে, ইছা সহজে বিশ্বাস ছয় না | স্বাৰ্থ-সিদ্ধির নিমিত্ত সুসভ্য | * Seir Mutaqherin Vol I,P. 720 & Thornton's History of India - Vol. I P. 129. † Orme's Indostan.Wol II, P.59-60.
