I to * চন্দ্র স্বর্য ও পৃথিবীর সমস্বত্র পাত ঘটয় সেইকালে স্থৰ্যগ্রহণ হয়, তাহা হইলে সেই গ্রহণে সৰ্ব্বগ্রাস হইয় থাকে। পরস্তু যখন পৃথিবী হর্যের সন্নিধানে থাকে, চন্দ্রমণ্ডল সেই সময়ে যদি পৃথিবী হইতে দূরগামী হয়, আর চন্দ্র স্থৰ্য্য ও পৃথিবীর সমস্থত্রপাত ঘটির সেই কালে স্থৰ্য্যগ্রন্থখ হয়, ভয়ঙ্গ; হুইল সুৰ্য্যের ঠিক মধ্যস্থলে গ্রহণের সঞ্চায় হইয়া মণ্ডলের চতুঃ পাশ্ব প্রদীপ্ত স্বস্বয়াকৃতির ন্যায় দৃষ্ট হইয়া থাকে, ভূতয়া তখন কোন প্রকারেই সৰ্ব্বগ্রাস হইতে পারে না। এই স্করণ বশতঃ আমরা কোন সময়ে ফুৰ্য্যের সর্বগ্রাস ও কোন সময়ে অৰ্দ্ধগ্রাম এবং কখনৰ চন্দ্রমণ্ডলের পাশ্বভাগ মাত্র श्tiालिभू८थं * বস্থিত। হওয়াতে স্থৰ্যমগুলের কেবল একাংশে গ্রহণ জ লোকন করিয়া থাকি । স্বৰ্যগ্রহণের বিষয়ে পূৰ্ব্বোক্তমতে যে পঞ্চম বৃত্তান্ত কছিলাম, বোধ স্ব স্ত্র, তাহা তোমাদিগের ৰঞ্জম হইয়াছে ; এক্ষণে চঞ্জও শের বিষয়ে কিঞ্চিৎঞ্জৰধ করi: । তোমরা কলেই অবগত জাছৰে পূর্ণিমা ভিন্ন অন্য কোন তিথিতে চক্র গ্রহণ হয় নাগগ**্য এই বিবেচনা করা আব: শ্যক যে পূf । তিথিতে চন্দ্র ও স্থৰ্য পৃথিবীর কোন দিকে অৰস্থিতি র তোমরা সকলেই পূর্ণিমার চন্দ্র উদয় হইতে দেখিয়া এবং ঐ চন্দ্রোদয়ের সময়ে কিঞ্চিৎ অগ্র পশ্চাৎ মুখ্যমণ্ডলকেও অস্তগত হইতে অবলোকন করিয়াছ ; স্থতরাং ইহাতে এই মাত্র জানা যাইতেছে যে পূর্ণিমার সময়ে যখন স্থ্য পশ্চিম দিকে অস্তগত হয়, তৎকালে চন্দ্ৰ পূৰ্ব্ব দিকে উদয় হইয়া থাকে, অতএব ইহা অাপন কুইহন্তই প্রত্যক্ষ
